মালয়েশিয়ার নেগারি সেম্বিলান রাজ্যের উত্তর-দক্ষিণ মহাসড়কের ২২৬.৫ কিলোমিটার উত্তরমুখী এলাকায় গত বুধবার (১৫ জানুয়ারি) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে চারটি গাড়ির সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে এক বাংলাদেশি নাগরিকও রয়েছেন।
নিহতদের মধ্যে ছিলেন ৭৩ বছর বয়সি লরি চালক মোহাম্মদ এসা দাহারিন এবং তার পাশেই থাকা বাংলাদেশি নাগরিক মোহাম্মদ ইউসুফ আলী (৪৪)। এছাড়া, স্থানীয় নাগরিক টেরেন্স এনিজি ঝি ইয়াং (২১), যিনি কুয়ালালামপুরের সানওয়ে কলেজের ছাত্র ছিলেন, চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, একটি মিতসুবিশি ফুসো লরি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার ধাতব বস্তুর সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে বাম পাশে ছিটকে পড়ে। এর পর পেছনে থাকা হোন্ডা সিটি গাড়ির সঙ্গে সংঘর্ষে বিএমডব্লিউ এবং টয়োটা ভায়োস গাড়িও পরস্পর সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
হোন্ডা সিটির চালক এবং যাত্রীদের গুরুতর আহত অবস্থায় রেম্বাউ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তারা সবাই শিক্ষার্থী বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এছাড়া, বিএমডব্লিউ চালক ও তার একজন যাত্রী গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হবে এবং সড়ক পরিবহন আইন অনুযায়ী তদন্ত শুরু হয়েছে।
নিহতদের মধ্যে ছিলেন ৭৩ বছর বয়সি লরি চালক মোহাম্মদ এসা দাহারিন এবং তার পাশেই থাকা বাংলাদেশি নাগরিক মোহাম্মদ ইউসুফ আলী (৪৪)। এছাড়া, স্থানীয় নাগরিক টেরেন্স এনিজি ঝি ইয়াং (২১), যিনি কুয়ালালামপুরের সানওয়ে কলেজের ছাত্র ছিলেন, চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, একটি মিতসুবিশি ফুসো লরি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার ধাতব বস্তুর সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে বাম পাশে ছিটকে পড়ে। এর পর পেছনে থাকা হোন্ডা সিটি গাড়ির সঙ্গে সংঘর্ষে বিএমডব্লিউ এবং টয়োটা ভায়োস গাড়িও পরস্পর সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
হোন্ডা সিটির চালক এবং যাত্রীদের গুরুতর আহত অবস্থায় রেম্বাউ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তারা সবাই শিক্ষার্থী বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এছাড়া, বিএমডব্লিউ চালক ও তার একজন যাত্রী গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হবে এবং সড়ক পরিবহন আইন অনুযায়ী তদন্ত শুরু হয়েছে।