গাজা অঞ্চলে যুদ্ধবিরতি এবং জিম্মি ও বন্দিবিনিময় চুক্তি নিয়ে আলোচনা শেষ পর্যায়ে পৌঁছেছে, এবং ইসরায়েল গাজা উপত্যকা থেকে সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানায় সংবাদ সংস্থা এপি।
এমতাবস্থায়, মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে বুধবার ৬টা পর্যন্ত ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী তাদের দক্ষিণ কমান্ডের পরিস্থিতি মূল্যায়নের পর গাজা থেকে সৈন্য প্রত্যাহারের প্রস্তুতি শুরু করেছে।
এদিকে, লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিন জানায় যে, কাতারের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি এবং হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে বন্দি বিনিময় চুক্তি নিয়ে আলোচনা শীঘ্রই চূড়ান্ত হতে পারে। ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, হামাস ও ইসরায়েল ১৩ জানুয়ারি থেকে আলোচনা করছে এবং শিগগিরই একটি চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার আশা রয়েছে।
চুক্তির কিছু সম্ভাব্য বিবরণে বলা হয়, যুদ্ধবিরতির প্রথম দিনেই হামাস তিনজন জিম্মিকে মুক্তি দেবে, এরপর ইসরায়েল গাজার জনবহুল এলাকা থেকে সৈন্য প্রত্যাহার শুরু করবে। সাত দিন পর, হামাস আরও চারজন জিম্মি মুক্তি দেয়ার কথা বলেছে এবং ইসরায়েল গাজার দক্ষিণের বাস্তুচ্যুত মানুষদের উত্তর গাজায় ফিরে যাওয়ার অনুমতি দেবে। তবে তারা কেবল উপকূলীয় সড়ক দিয়ে পায়ে হেঁটে যেতে পারবে, কোন ধরনের যানবাহন ব্যবহার করতে পারবে না।
এছাড়া, গৃহহীন মানুষের জন্য ইসরায়েল সালাহ আল-দিন রোড দিয়ে পশু-টানা গাড়ি ও ট্রাক চলাচলের অনুমতি দিতে পারে, তবে এটি কাতার ও মিশরের নিরাপত্তা দলের পর্যবেক্ষণে থাকবে।
এমতাবস্থায়, মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে বুধবার ৬টা পর্যন্ত ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী তাদের দক্ষিণ কমান্ডের পরিস্থিতি মূল্যায়নের পর গাজা থেকে সৈন্য প্রত্যাহারের প্রস্তুতি শুরু করেছে।
এদিকে, লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিন জানায় যে, কাতারের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি এবং হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে বন্দি বিনিময় চুক্তি নিয়ে আলোচনা শীঘ্রই চূড়ান্ত হতে পারে। ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, হামাস ও ইসরায়েল ১৩ জানুয়ারি থেকে আলোচনা করছে এবং শিগগিরই একটি চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার আশা রয়েছে।
চুক্তির কিছু সম্ভাব্য বিবরণে বলা হয়, যুদ্ধবিরতির প্রথম দিনেই হামাস তিনজন জিম্মিকে মুক্তি দেবে, এরপর ইসরায়েল গাজার জনবহুল এলাকা থেকে সৈন্য প্রত্যাহার শুরু করবে। সাত দিন পর, হামাস আরও চারজন জিম্মি মুক্তি দেয়ার কথা বলেছে এবং ইসরায়েল গাজার দক্ষিণের বাস্তুচ্যুত মানুষদের উত্তর গাজায় ফিরে যাওয়ার অনুমতি দেবে। তবে তারা কেবল উপকূলীয় সড়ক দিয়ে পায়ে হেঁটে যেতে পারবে, কোন ধরনের যানবাহন ব্যবহার করতে পারবে না।
এছাড়া, গৃহহীন মানুষের জন্য ইসরায়েল সালাহ আল-দিন রোড দিয়ে পশু-টানা গাড়ি ও ট্রাক চলাচলের অনুমতি দিতে পারে, তবে এটি কাতার ও মিশরের নিরাপত্তা দলের পর্যবেক্ষণে থাকবে।