বাংলাদেশে জুলাই-আগস্টে ছাত্র ও জনতার আন্দোলনের সময় মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে জাতিসংঘের করা তদন্তের প্রতিবেদন আগামী একমাসের মধ্যে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্কের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এই তথ্য জানান।
গত আন্দোলনের সময় সহস্রাধিক ব্যক্তি নিহত এবং ৩০ হাজারেরও বেশি আহত হয়েছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও আওয়ামী লীগ সমর্থিত বাহিনীর হাতে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন সাধারণ মানুষ, এমনকি ঘরে থাকা শিশুরাও গুলিতে নিহত হয়েছেন। এসব ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় অর্ধশতাধিক সদস্যও প্রাণ হারিয়েছেন। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে এবং অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেরও ক্ষতি হয়েছে।
জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং দল ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে এসব ঘটনার তদন্ত শুরু করে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক গত ২৮ অক্টোবর রাতে ঢাকায় দুই দিনের সফরে আসেন। তিনি ইতিমধ্যে সাতজন উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেছেন এবং ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার দফতর খোলার বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
আজ সকালে তিনি পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক করেন, যেখানে বাংলাদেশের মানবাধিকার সংক্রান্ত নানা চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা হয়। পরে তিনি সেনাপ্রধান, বাণিজ্য উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্কের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এই তথ্য জানান।
গত আন্দোলনের সময় সহস্রাধিক ব্যক্তি নিহত এবং ৩০ হাজারেরও বেশি আহত হয়েছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও আওয়ামী লীগ সমর্থিত বাহিনীর হাতে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন সাধারণ মানুষ, এমনকি ঘরে থাকা শিশুরাও গুলিতে নিহত হয়েছেন। এসব ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় অর্ধশতাধিক সদস্যও প্রাণ হারিয়েছেন। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে এবং অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেরও ক্ষতি হয়েছে।
জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং দল ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে এসব ঘটনার তদন্ত শুরু করে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক গত ২৮ অক্টোবর রাতে ঢাকায় দুই দিনের সফরে আসেন। তিনি ইতিমধ্যে সাতজন উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেছেন এবং ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার দফতর খোলার বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
আজ সকালে তিনি পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক করেন, যেখানে বাংলাদেশের মানবাধিকার সংক্রান্ত নানা চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা হয়। পরে তিনি সেনাপ্রধান, বাণিজ্য উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।