ফিলিস্তিনের গাজায় নির্বিচার হামলা চালিয়ে মানুষ হত্যার জন্য ইসরায়েলকে সমর্থনের কারণে বিদায়ী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন সাংবাদিকদের তোপের মুখে পড়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘটনা ঘটে। এতে দেখা যায়, সাংবাদিকরা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য থামিয়ে একের পর এক আক্রমণাত্মক প্রশ্ন করেন। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে নিরাপত্তাকর্মীরা দুই সাংবাদিককে জোর করে কক্ষের বাইরে নিয়ে যান।
ব্রিফিংকালে স্বাধীন সাংবাদিক স্যাম হুসেইনি চিৎকার করে বলেন, “অপরাধী! আপনি কেন হেগে নেই?”—যা আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতকে (আইসিসি) ইঙ্গিত করে। এ সময় অন্য সাংবাদিক ম্যাক্স ব্লুমেনথাল প্রশ্ন তোলেন, “মে মাসে যখন একটি চুক্তি হয়েছিল, তখন কেন আপনি বোমা পাঠালেন?”
সংবাদ সম্মেলনে ব্লিঙ্কেন তার বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার আহ্বান জানান। কিন্তু সাংবাদিকদের আক্রমণাত্মক প্রশ্নে সম্মেলন উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। নিরাপত্তাকর্মীরা স্যাম হুসেইনি ও ম্যাক্স ব্লুমেনথালকে জোর করে কক্ষের বাইরে নিয়ে যান।
উল্লেখ্য, অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন আগামী সোমবার (২২ জানুয়ারি) পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে বিদায় নিচ্ছেন। তবে গাজায় হামলায় ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন ও তাঁর ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা অব্যাহত রয়েছে।
সূত্র: বিবিসি ও রয়টার্স
বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘটনা ঘটে। এতে দেখা যায়, সাংবাদিকরা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য থামিয়ে একের পর এক আক্রমণাত্মক প্রশ্ন করেন। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে নিরাপত্তাকর্মীরা দুই সাংবাদিককে জোর করে কক্ষের বাইরে নিয়ে যান।
ব্রিফিংকালে স্বাধীন সাংবাদিক স্যাম হুসেইনি চিৎকার করে বলেন, “অপরাধী! আপনি কেন হেগে নেই?”—যা আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতকে (আইসিসি) ইঙ্গিত করে। এ সময় অন্য সাংবাদিক ম্যাক্স ব্লুমেনথাল প্রশ্ন তোলেন, “মে মাসে যখন একটি চুক্তি হয়েছিল, তখন কেন আপনি বোমা পাঠালেন?”
সংবাদ সম্মেলনে ব্লিঙ্কেন তার বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার আহ্বান জানান। কিন্তু সাংবাদিকদের আক্রমণাত্মক প্রশ্নে সম্মেলন উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। নিরাপত্তাকর্মীরা স্যাম হুসেইনি ও ম্যাক্স ব্লুমেনথালকে জোর করে কক্ষের বাইরে নিয়ে যান।
উল্লেখ্য, অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন আগামী সোমবার (২২ জানুয়ারি) পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে বিদায় নিচ্ছেন। তবে গাজায় হামলায় ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন ও তাঁর ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা অব্যাহত রয়েছে।
সূত্র: বিবিসি ও রয়টার্স