ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের মন্ত্রিসভায় ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি অনুমোদিত হয়েছে। এর ফলে গাজায় ১৫ মাস ধরে চলা রক্তক্ষয়ী সংঘাতের অবসান ঘটার আশা করা হচ্ছে। আগামীকাল রোববার থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে।
গাজায় ইসরায়েলের লাগাতার হামলায় এখন পর্যন্ত ৪৬ হাজার ৭৮৮ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১ লাখ ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ।
আজ শনিবার ভোরে ছয় ঘণ্টার টানা বৈঠক শেষে নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা এই চুক্তি অনুমোদন করে। নেতানিয়াহুর কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার চুক্তি (ফ্রেমওয়ার্ক) অনুমোদন দিয়েছে ইসরায়েল সরকার। এটি রোববার থেকে কার্যকর হবে।”
এর আগে গতকাল শুক্রবার ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক মন্ত্রিসভা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন দেয়।
ইসরায়েলের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের বরাতে আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভার ২৪ সদস্য চুক্তির পক্ষে ভোট দিয়েছেন। বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন ৮ জন।
যুদ্ধবিরতির বিপক্ষে থাকা আট মন্ত্রীর মধ্যে দুজন নেতানিয়াহুর লিকুদ পার্টির সদস্য। এ ছাড়া উগ্র ডানপন্থী রাজনৈতিক দলের নেতারা এবং তাদের কয়েকজন মন্ত্রীও এর বিরোধিতা করেন।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলে হামলা চালায়। এতে ১,২০০ জনের বেশি নিহত হন এবং ২৫০ জনের বেশি জিম্মি হন। ইসরায়েলের পাল্টা আক্রমণে গাজায় ব্যাপক প্রাণহানি ঘটে।
যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায়, এটি তিন ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে। প্রথম ধাপে ৩৩ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস, যার বিনিময়ে ইসরায়েল কারাগারে বন্দী ১৯ বছরের কম বয়সী নারী ও শিশুদের মুক্তি দেবে। দ্বিতীয় ধাপে, বাকি জীবিত জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হবে এবং ইসরায়েলি সেনাদের পুরোপুরি সরিয়ে নেওয়া হবে। তৃতীয় ধাপে, ইসরায়েলের কাছে মৃত জিম্মিদের মরদেহ ফেরত দেওয়া হবে এবং গাজার পুনর্গঠন শুরু হবে।
গাজায় ইসরায়েলের লাগাতার হামলায় এখন পর্যন্ত ৪৬ হাজার ৭৮৮ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১ লাখ ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ।
আজ শনিবার ভোরে ছয় ঘণ্টার টানা বৈঠক শেষে নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা এই চুক্তি অনুমোদন করে। নেতানিয়াহুর কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার চুক্তি (ফ্রেমওয়ার্ক) অনুমোদন দিয়েছে ইসরায়েল সরকার। এটি রোববার থেকে কার্যকর হবে।”
এর আগে গতকাল শুক্রবার ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক মন্ত্রিসভা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন দেয়।
ইসরায়েলের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের বরাতে আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভার ২৪ সদস্য চুক্তির পক্ষে ভোট দিয়েছেন। বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন ৮ জন।
যুদ্ধবিরতির বিপক্ষে থাকা আট মন্ত্রীর মধ্যে দুজন নেতানিয়াহুর লিকুদ পার্টির সদস্য। এ ছাড়া উগ্র ডানপন্থী রাজনৈতিক দলের নেতারা এবং তাদের কয়েকজন মন্ত্রীও এর বিরোধিতা করেন।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলে হামলা চালায়। এতে ১,২০০ জনের বেশি নিহত হন এবং ২৫০ জনের বেশি জিম্মি হন। ইসরায়েলের পাল্টা আক্রমণে গাজায় ব্যাপক প্রাণহানি ঘটে।
যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায়, এটি তিন ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে। প্রথম ধাপে ৩৩ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস, যার বিনিময়ে ইসরায়েল কারাগারে বন্দী ১৯ বছরের কম বয়সী নারী ও শিশুদের মুক্তি দেবে। দ্বিতীয় ধাপে, বাকি জীবিত জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হবে এবং ইসরায়েলি সেনাদের পুরোপুরি সরিয়ে নেওয়া হবে। তৃতীয় ধাপে, ইসরায়েলের কাছে মৃত জিম্মিদের মরদেহ ফেরত দেওয়া হবে এবং গাজার পুনর্গঠন শুরু হবে।