ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য মস্কো সফরে গেছেন। এই সফরে দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা জোরদার করতে একটি ২০ বছরের চুক্তি স্বাক্ষর করবেন তিনি। শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চুক্তিতে স্বাক্ষরের আগে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং আন্তর্জাতিক বিষয়ে আলোচনা করবেন দুই নেতা। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “ইরান রাশিয়ার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার।”
এ চুক্তির ফলে প্রতিরক্ষা খাতে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা আরও জোরদার হবে। তবে এটি পশ্চিমা দেশগুলোর জন্য উদ্বেগের কারণ হতে পারে। ক্রেমলিন জানিয়েছে, ইরান ও রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক অন্য কোনো দেশের বিরুদ্ধে নয়।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকে রাশিয়া তাদের কৌশলগত অংশীদার হিসেবে ইরান, উত্তর কোরিয়া, এবং বেলারুশের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করেছে। পিয়ংইয়ং এবং বেইজিংয়ের সঙ্গেও মস্কো কৌশলগত অংশীদারিত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।
ইউক্রেনীয় এবং পশ্চিমা কর্মকর্তাদের মতে, ইরান ইতোমধ্যে রাশিয়াকে ‘শাহেদ’ ড্রোন সরবরাহ করেছে, যা ইউক্রেনে হামলায় ব্যবহার করা হয়েছে।
ইরান ও রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক নিয়ে বরাবরই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা জোট। তেহরান এবং মস্কো জানিয়েছে, তাদের ক্রমবর্ধমান সহযোগিতা মূলত অর্থনৈতিক কার্যক্রম বাড়ানো এবং প্রতিরক্ষা সক্ষমতা উন্নত করার উদ্দেশ্যে।
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান ২০২৩ সালের জুলাই মাসে নির্বাচিত হওয়ার পর এবারই প্রথম মস্কো সফর করছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চুক্তিতে স্বাক্ষরের আগে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং আন্তর্জাতিক বিষয়ে আলোচনা করবেন দুই নেতা। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “ইরান রাশিয়ার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার।”
এ চুক্তির ফলে প্রতিরক্ষা খাতে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা আরও জোরদার হবে। তবে এটি পশ্চিমা দেশগুলোর জন্য উদ্বেগের কারণ হতে পারে। ক্রেমলিন জানিয়েছে, ইরান ও রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক অন্য কোনো দেশের বিরুদ্ধে নয়।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকে রাশিয়া তাদের কৌশলগত অংশীদার হিসেবে ইরান, উত্তর কোরিয়া, এবং বেলারুশের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করেছে। পিয়ংইয়ং এবং বেইজিংয়ের সঙ্গেও মস্কো কৌশলগত অংশীদারিত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।
ইউক্রেনীয় এবং পশ্চিমা কর্মকর্তাদের মতে, ইরান ইতোমধ্যে রাশিয়াকে ‘শাহেদ’ ড্রোন সরবরাহ করেছে, যা ইউক্রেনে হামলায় ব্যবহার করা হয়েছে।
ইরান ও রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক নিয়ে বরাবরই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা জোট। তেহরান এবং মস্কো জানিয়েছে, তাদের ক্রমবর্ধমান সহযোগিতা মূলত অর্থনৈতিক কার্যক্রম বাড়ানো এবং প্রতিরক্ষা সক্ষমতা উন্নত করার উদ্দেশ্যে।
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান ২০২৩ সালের জুলাই মাসে নির্বাচিত হওয়ার পর এবারই প্রথম মস্কো সফর করছেন।