সাংবাদিক পরিবারের সন্তানদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি চালু করার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।তিনি বলেছেন, আমরা অবসরপ্রাপ্ত সাংবাদিকদের জন্য ভাতা প্রদান বা আর্থিক সহায়তা প্রদানের জন্যও চিন্তাভাবনা করছি। আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে এ বিষয়ে আপনাদের সিদ্ধান্ত জানাব।বুধবার প্রেস ইন্সটিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআইবি) অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের অনুদান চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। প্রথম পর্যায়ে ৩৫০ সাংবাদিকের হাতে অনুদানের চেক তুলে দেওয়া হয়।
এদিন নাহিদ ইসলাম বলেন, মিডিয়াতে অনেক কালাকানুন আছে, পর্যায়ক্রমে আমরা সেই কালাকানুনগুলো বাতিলের চেষ্টা করছি।ইতোমধ্যে সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট বাতিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে। আমরা যেমন ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ চাই, ঠিক তেমনি ফ্যাসিবাদমুক্ত মিডিয়াও চাই। হাউজ কর্তৃপক্ষ দ্বারা মিডিয়াগুলোতে সাংবাদিকদের নির্যাতন করা হয়েছে, এই আন্দোলনের সময় যারা সাংবাদিকদের হুমকি দিয়েছে, নির্যাতন করেছে, সেই নির্যাতকরা এখনও কিন্তু মিডিয়া হাউজগুলোতে আগের মতোই রয়েছে।আমরা কোনো গণমাধ্যমের উপর হস্তক্ষেপ করতে চাই না। তবে আমাদের উদ্বেগগুলো আপনাদের জানাচ্ছি। জনগণের দাবিগুলো আপনাদের সামনে জানাচ্ছি।তিনি বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানে দেখেছি আমাদের পাঁচজন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অনেক সাংবাদিক। এটির জন্য সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট কাজ করছে, সাংবাদিকদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানো হবে।
জুলাই অভ্যুত্থানে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য যারা আহত ও নিহত হয়েছেন, তারা ইতিহাসের অংশ হয়ে থাকবেন। আমরা সরকারের পক্ষ থেকে তাদের জন্য সম্মাননা জানাব।তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা আরও বলেন, গণমাধ্যমের কাছ থেকে আমরা জানতে চাই কেমন সংস্কার চান। সংবাদ মাধ্যমে পরস্পর বিরোধী নানা ধরনের স্টেকহোল্ডার রয়েছে। আমরা চাই ন্যায্য দাবিতে সবাই যেন ঐক্যবদ্ধ হতে পারি। এটি করে দেবে আমাদের মিডিয়ার সংস্কার কমিশন। আমরা যেন এমন একটা রূপরেখা তৈরি করতে পারি যেন সবাই উপকৃত হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে আরও বক্তব্য রাখেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুবা ফারজানা, প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক (ডিজি) ফারুক ওয়াসিফ, তথ্য অধিদপ্তরের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা নিজামুল কবীর, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আবদুল্লাহ প্রমুখ।
এদিন নাহিদ ইসলাম বলেন, মিডিয়াতে অনেক কালাকানুন আছে, পর্যায়ক্রমে আমরা সেই কালাকানুনগুলো বাতিলের চেষ্টা করছি।ইতোমধ্যে সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট বাতিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে। আমরা যেমন ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ চাই, ঠিক তেমনি ফ্যাসিবাদমুক্ত মিডিয়াও চাই। হাউজ কর্তৃপক্ষ দ্বারা মিডিয়াগুলোতে সাংবাদিকদের নির্যাতন করা হয়েছে, এই আন্দোলনের সময় যারা সাংবাদিকদের হুমকি দিয়েছে, নির্যাতন করেছে, সেই নির্যাতকরা এখনও কিন্তু মিডিয়া হাউজগুলোতে আগের মতোই রয়েছে।আমরা কোনো গণমাধ্যমের উপর হস্তক্ষেপ করতে চাই না। তবে আমাদের উদ্বেগগুলো আপনাদের জানাচ্ছি। জনগণের দাবিগুলো আপনাদের সামনে জানাচ্ছি।তিনি বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানে দেখেছি আমাদের পাঁচজন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অনেক সাংবাদিক। এটির জন্য সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট কাজ করছে, সাংবাদিকদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানো হবে।
জুলাই অভ্যুত্থানে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য যারা আহত ও নিহত হয়েছেন, তারা ইতিহাসের অংশ হয়ে থাকবেন। আমরা সরকারের পক্ষ থেকে তাদের জন্য সম্মাননা জানাব।তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা আরও বলেন, গণমাধ্যমের কাছ থেকে আমরা জানতে চাই কেমন সংস্কার চান। সংবাদ মাধ্যমে পরস্পর বিরোধী নানা ধরনের স্টেকহোল্ডার রয়েছে। আমরা চাই ন্যায্য দাবিতে সবাই যেন ঐক্যবদ্ধ হতে পারি। এটি করে দেবে আমাদের মিডিয়ার সংস্কার কমিশন। আমরা যেন এমন একটা রূপরেখা তৈরি করতে পারি যেন সবাই উপকৃত হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে আরও বক্তব্য রাখেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুবা ফারজানা, প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক (ডিজি) ফারুক ওয়াসিফ, তথ্য অধিদপ্তরের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা নিজামুল কবীর, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আবদুল্লাহ প্রমুখ।