চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি একেবারে দোরগোড়ায়, আগামী ফেব্রুয়ারিতে মাঠে গড়াবে ৮ দলের এই টুর্নামেন্ট। ১৯৯৬ সালের পর আবারও পাকিস্তান আয়োজন করতে যাচ্ছে আইসিসি ইভেন্ট। তবে এই আয়োজনে কিছুটা জলঘোলা হয়েছে, বিশেষ করে ভারতের আপত্তির কারণে কিছুদিন আগেও এর আয়োজন নিয়ে সংশয় ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত হাইব্রিড মডেলে পাকিস্তানের তিন ভেন্যু এবং দুবাইয়ে হবে টুর্নামেন্ট।
এ আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য সম্ভাব্য চ্যাম্পিয়ন হিসেবে ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার সুনিল গাভাস্কার পাকিস্তানকে ফেভারিট হিসেবে ধরেছেন। গাভাস্কারের মতে, পাকিস্তান আয়োজক দেশ হিসেবে সুবিধা পাবে, যেভাবে ২০২৩ সালে ভারত পেয়েছিল। তিনি বলেন, ‘পাকিস্তানকেই ফেভারিট হিসেবে ধরছি, কারণ ওদের মাঠে ওদের হারানো সহজ নয়। ২০২৩ সালে ভারত ফাইনালে হেরেছিল, তবে তার আগে ঘরের মাঠে কেউ ভারতকে হারাতে পারেনি। তারা টানা ১০টি ম্যাচ জিতেছিল। সেজন্য পাকিস্তান আমার বাজি।’
এদিকে, ভারতের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াড নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ছয় বিশেষজ্ঞ ব্যাটার, এক উইকেটরক্ষক, চার অলরাউন্ডার, এক বিশেষজ্ঞ স্পিনার এবং তিন পেসার নিয়ে স্কোয়াড সাজানো হয়েছে। তবে পেসারদের মধ্যে আর্শদীপ সিংহের অভিজ্ঞতা কম এবং জসপ্রীত বুমরাহর খেলা নিয়ে সংশয় রয়েছে। মোহাম্মদ শামি দীর্ঘ বিরতি কাটিয়ে ফিরেছেন চোট সারিয়ে। ভারতের সাবেক ক্রিকেটার ইরফান পাঠান মনে করেন, দুবাইয়ের মাঠে পেসারদের সুবিধা দেখে ভারতের উচিত ছিল আরও পেসার নিয়ে স্কোয়াড সাজানো।
পাকিস্তান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজক দেশ হলেও, ভারত তাদের সব ম্যাচ দুবাইয়ে খেলবে এবং ফাইনালেও সম্ভবত দুবাইতে খেলবে। পাঠান বলেন, ‘দুবাইয়ের মাঠে পেসাররা অনেক সুবিধা পায়। পিচে বল বেশি লাফায়, তাই ভারতের উচিত ছিল আরও পেসার নেওয়া।’
এ আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য সম্ভাব্য চ্যাম্পিয়ন হিসেবে ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার সুনিল গাভাস্কার পাকিস্তানকে ফেভারিট হিসেবে ধরেছেন। গাভাস্কারের মতে, পাকিস্তান আয়োজক দেশ হিসেবে সুবিধা পাবে, যেভাবে ২০২৩ সালে ভারত পেয়েছিল। তিনি বলেন, ‘পাকিস্তানকেই ফেভারিট হিসেবে ধরছি, কারণ ওদের মাঠে ওদের হারানো সহজ নয়। ২০২৩ সালে ভারত ফাইনালে হেরেছিল, তবে তার আগে ঘরের মাঠে কেউ ভারতকে হারাতে পারেনি। তারা টানা ১০টি ম্যাচ জিতেছিল। সেজন্য পাকিস্তান আমার বাজি।’
এদিকে, ভারতের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াড নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ছয় বিশেষজ্ঞ ব্যাটার, এক উইকেটরক্ষক, চার অলরাউন্ডার, এক বিশেষজ্ঞ স্পিনার এবং তিন পেসার নিয়ে স্কোয়াড সাজানো হয়েছে। তবে পেসারদের মধ্যে আর্শদীপ সিংহের অভিজ্ঞতা কম এবং জসপ্রীত বুমরাহর খেলা নিয়ে সংশয় রয়েছে। মোহাম্মদ শামি দীর্ঘ বিরতি কাটিয়ে ফিরেছেন চোট সারিয়ে। ভারতের সাবেক ক্রিকেটার ইরফান পাঠান মনে করেন, দুবাইয়ের মাঠে পেসারদের সুবিধা দেখে ভারতের উচিত ছিল আরও পেসার নিয়ে স্কোয়াড সাজানো।
পাকিস্তান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজক দেশ হলেও, ভারত তাদের সব ম্যাচ দুবাইয়ে খেলবে এবং ফাইনালেও সম্ভবত দুবাইতে খেলবে। পাঠান বলেন, ‘দুবাইয়ের মাঠে পেসাররা অনেক সুবিধা পায়। পিচে বল বেশি লাফায়, তাই ভারতের উচিত ছিল আরও পেসার নেওয়া।’