সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, পলিথিন এবং প্লাস্টিক ব্যবহারের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য গত ১৯ জানুয়ারি একটি মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন। তিনি জানান, পলিথিন-প্লাস্টিকের ব্যবহার শুধু পরিবেশকে হুমকির মুখে ফেলছে, বরং এটি মানব স্বাস্থ্যের জন্যও বিপজ্জনক। বিশেষ করে মাইক্রোপ্লাস্টিক মানুষের খাবার এবং পানিতে প্রবেশ করছে, যা ক্যান্সারসহ নানা রোগের কারণ হতে পারে।
তিনি আরও বলেন, পলিথিনের বিকল্প হিসেবে চট, কাপড় এবং পাটের ব্যাগ ব্যবহারের আহ্বান জানান, যা পরিবেশের জন্য অনেক বেশি উপকারী। পলিথিনের উৎপাদন বন্ধে কারখানাগুলোর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, এ জন্য কারখানার মালিকদের শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলোর উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, রুয়ান্ডা এবং তানজানিয়ার মতো দেশে পলিথিন শপিং ব্যাগ নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং সেখানে তা বহন করা দণ্ডনীয় অপরাধ। তিনি এসব দেশের মতো কঠোর নিয়ম চালু করার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
ঢাকার সুপারশপগুলোতে পলিথিনের ব্যবহার কমিয়ে আনার উদ্যোগের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, কাঁচাবাজারসহ অন্যান্য জায়গায় এই পরিবর্তন আনতে আরও কঠোর নজরদারি প্রয়োজন। জনগণকে সচেতন করে এই পরিবর্তন আনতে হবে এবং সবার অভ্যাস পরিবর্তনই পরিবেশ রক্ষার মূল চাবিকাঠি।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান পলিথিন ব্যবহার বন্ধ করার পাশাপাশি শব্দ দূষণ এবং পাহাড় কাটার বিষয়েও কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। তিনি বলেন, এসব বিষয়ে জনগণ ও সরকারি কর্মকর্তাদের একযোগে কাজ করতে হবে এবং সবাইকে নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, পলিথিনের বিকল্প হিসেবে চট, কাপড় এবং পাটের ব্যাগ ব্যবহারের আহ্বান জানান, যা পরিবেশের জন্য অনেক বেশি উপকারী। পলিথিনের উৎপাদন বন্ধে কারখানাগুলোর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, এ জন্য কারখানার মালিকদের শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলোর উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, রুয়ান্ডা এবং তানজানিয়ার মতো দেশে পলিথিন শপিং ব্যাগ নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং সেখানে তা বহন করা দণ্ডনীয় অপরাধ। তিনি এসব দেশের মতো কঠোর নিয়ম চালু করার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
ঢাকার সুপারশপগুলোতে পলিথিনের ব্যবহার কমিয়ে আনার উদ্যোগের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, কাঁচাবাজারসহ অন্যান্য জায়গায় এই পরিবর্তন আনতে আরও কঠোর নজরদারি প্রয়োজন। জনগণকে সচেতন করে এই পরিবর্তন আনতে হবে এবং সবার অভ্যাস পরিবর্তনই পরিবেশ রক্ষার মূল চাবিকাঠি।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান পলিথিন ব্যবহার বন্ধ করার পাশাপাশি শব্দ দূষণ এবং পাহাড় কাটার বিষয়েও কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। তিনি বলেন, এসব বিষয়ে জনগণ ও সরকারি কর্মকর্তাদের একযোগে কাজ করতে হবে এবং সবাইকে নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে হবে।