অভিষেকের প্রাক্কালে নিজের ক্ষমতায় ফেরা উদযাপনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে অংশ নিতে রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে পৌঁছেছেন একদিন পরেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দায়িত্বভার নিতে যাওয়া ডনাল্ড ট্রাম্প।
শনিবার সন্ধ্যায় তিনি ফ্লোরিডার পাম বিচ থেকে রওনা হয়ে ওয়াশিংটনের উপকণ্ঠ ভার্জিনিয়ার একটি বিমানবন্দরে নামেন।তাকে আনতে বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বিমান বাহিনীর একটি বিমান পাঠান; তাতে চেপে ট্রাম্পের সঙ্গে তার স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প, মেয়ে ইভাঙ্কা ও তার স্বামী জ্যারেড কুশনারও ওয়াশিংটনে এসেছেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।বিমানবন্দর থেকে ট্রাম্প যান তার ভার্জিনিয়ার স্টার্লিং গলফ ক্লাবে। সেখানে কিংবদন্তি শিল্পী এলভিস প্রিসলির অনুকরণকারী লিও ডেজ গানে গানে ট্রাম্প ও পরবর্তী ফার্স্ট লেডিকে স্বাগত জানান। এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে শ পাঁচেক লোকের উপস্থিত থাকার কথা।
৭৮ বছর বয়সী ট্রাম্প শপথ গ্রহণের আগে রোববার ওয়াশিংটনের ক্যাপিটাল ওয়ান এরিনায় সমর্থকদের সঙ্গে একটি সমাবেশে যুক্ত হবেন, সোমবার অভিষেক-পরবর্তী এক অনুষ্ঠানেও সমর্থকদের সঙ্গে এখানে দেখা হবে তার।সোমবার ট্রাম্পের শপথ নেওয়ার দিন ওয়াশিংটন ডিসিতে ভয়াবহ ঠাণ্ডা পড়তে পারে আবহাওয়ার এমন পূর্ভাবাস থাকায় এরই মধ্যে নতুন প্রেসিডেন্টের অভিষেক অনুষ্ঠান কংগ্রেসের ভেতরে দেয়ালঘেরা হলঘরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।এদিন স্থানীয় সময় দুপুর ১২টায় তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডন্টে হিসেবে শপথ নেবেন, এরপর সেখানেই প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম ভাষণ দেবেন। তার এ ভাষণের প্রতিপাদ্য হবে ‘ঐক্য ও শক্তি’। এনবিসি নিউজকে তিনি জানিয়েছেন, ভাষণে ‘ন্যায্যতা’ শব্দটির উপরও জোর দেওয়া হবে।
সমর্থকরা অভিষেক অনুষ্ঠান দেখতে পারবেন ক্যাপিটাল ওয়ান এরেনার ভেতর বড় পর্দায়, জানিয়েছেন ট্রাম্প। এই ক্যাপিটাল ওয়ান এরেনা হচ্ছে প্রফেশনাল বাস্কেটবল ও হকি ভেন্যু, যার ধারণক্ষমতা মাত্র ২০ হাজার।
অভিষের পর পেনসিলভানিয়া অ্যাভিনিউ থেকে হোয়াইট হাউজ পর্যন্ত মার্চিং ব্যান্ড ও অন্যান্য দলকে নিয়ে যে শোভাযাত্রা হওয়ার কথা, তাও এই স্পোর্টস ভেন্যুতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।অভিষেকের সাক্ষী হতে ট্রাম্পের অনেক সমর্থক ইতিমধ্যে ওয়াশিংটনে পৌঁছে গেছেন। ভেন্যু পরিবর্তনের খবর পেয়ে তাদের অনেকে হতাশও।“এটা খুবই হতাশাজনক। কারণ আমরা সবাই এখানে পৌঁছানোর জন্য দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে এসেছি,” রয়টার্সকে এমনটাই বলেছেন ৭৮ বছর বয়সী অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আর্থার কাইস।অবশ্য তার ভাই ৬৪ বছর বয়সী ব্যবসায়ী রিচার্ড কাইস এ নিয়ে মোটেও চিন্তিত নন।“আমি হতাশ নই কারণ সোমবার আমরা আমাদের দেশকে ফিরে পাচ্ছি,” বলেছেন তিনি।
বোনের সঙ্গে উইসকনসিন থেকে ট্রাম্পের অভিষেক দেখতে আসা ৬০ বছর বয়সী ডেবি কোচ বলেন, তারা এখনও রোববার রাতের এরিনা সমাবেশে অংশ নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন, যদি কোনোভাবে ভেতরে ঢুকতে পারেন।মার্কিন কংগ্রেস ভবন সংশ্লিষ্ট মাঠ থেকে ট্রাম্পের অভিষেক দেখতে এর মধ্যেই ২ লাখ ২০ হাজারের বেশি সমর্থক টিকেটে কেটে রেখেছেন। এখন নতুন পরিস্থিতিতে ওই টিকেটধারীদের কিয়দংশ-ই ক্যাপিটাল ওয়ান এরেনায় ঢুকতে পারবেন।ওই অনুষ্ঠানের ভিড় কীভাবে সামাল দেওয়া হবে সে বিষয়ে রয়টার্স জানতে চাইলে ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠান আয়োজক কমিটি তাতে সাড়া দেয়নি।
শনিবার সন্ধ্যায় তিনি ফ্লোরিডার পাম বিচ থেকে রওনা হয়ে ওয়াশিংটনের উপকণ্ঠ ভার্জিনিয়ার একটি বিমানবন্দরে নামেন।তাকে আনতে বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বিমান বাহিনীর একটি বিমান পাঠান; তাতে চেপে ট্রাম্পের সঙ্গে তার স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প, মেয়ে ইভাঙ্কা ও তার স্বামী জ্যারেড কুশনারও ওয়াশিংটনে এসেছেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।বিমানবন্দর থেকে ট্রাম্প যান তার ভার্জিনিয়ার স্টার্লিং গলফ ক্লাবে। সেখানে কিংবদন্তি শিল্পী এলভিস প্রিসলির অনুকরণকারী লিও ডেজ গানে গানে ট্রাম্প ও পরবর্তী ফার্স্ট লেডিকে স্বাগত জানান। এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে শ পাঁচেক লোকের উপস্থিত থাকার কথা।
৭৮ বছর বয়সী ট্রাম্প শপথ গ্রহণের আগে রোববার ওয়াশিংটনের ক্যাপিটাল ওয়ান এরিনায় সমর্থকদের সঙ্গে একটি সমাবেশে যুক্ত হবেন, সোমবার অভিষেক-পরবর্তী এক অনুষ্ঠানেও সমর্থকদের সঙ্গে এখানে দেখা হবে তার।সোমবার ট্রাম্পের শপথ নেওয়ার দিন ওয়াশিংটন ডিসিতে ভয়াবহ ঠাণ্ডা পড়তে পারে আবহাওয়ার এমন পূর্ভাবাস থাকায় এরই মধ্যে নতুন প্রেসিডেন্টের অভিষেক অনুষ্ঠান কংগ্রেসের ভেতরে দেয়ালঘেরা হলঘরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।এদিন স্থানীয় সময় দুপুর ১২টায় তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডন্টে হিসেবে শপথ নেবেন, এরপর সেখানেই প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম ভাষণ দেবেন। তার এ ভাষণের প্রতিপাদ্য হবে ‘ঐক্য ও শক্তি’। এনবিসি নিউজকে তিনি জানিয়েছেন, ভাষণে ‘ন্যায্যতা’ শব্দটির উপরও জোর দেওয়া হবে।
সমর্থকরা অভিষেক অনুষ্ঠান দেখতে পারবেন ক্যাপিটাল ওয়ান এরেনার ভেতর বড় পর্দায়, জানিয়েছেন ট্রাম্প। এই ক্যাপিটাল ওয়ান এরেনা হচ্ছে প্রফেশনাল বাস্কেটবল ও হকি ভেন্যু, যার ধারণক্ষমতা মাত্র ২০ হাজার।
অভিষের পর পেনসিলভানিয়া অ্যাভিনিউ থেকে হোয়াইট হাউজ পর্যন্ত মার্চিং ব্যান্ড ও অন্যান্য দলকে নিয়ে যে শোভাযাত্রা হওয়ার কথা, তাও এই স্পোর্টস ভেন্যুতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।অভিষেকের সাক্ষী হতে ট্রাম্পের অনেক সমর্থক ইতিমধ্যে ওয়াশিংটনে পৌঁছে গেছেন। ভেন্যু পরিবর্তনের খবর পেয়ে তাদের অনেকে হতাশও।“এটা খুবই হতাশাজনক। কারণ আমরা সবাই এখানে পৌঁছানোর জন্য দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে এসেছি,” রয়টার্সকে এমনটাই বলেছেন ৭৮ বছর বয়সী অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আর্থার কাইস।অবশ্য তার ভাই ৬৪ বছর বয়সী ব্যবসায়ী রিচার্ড কাইস এ নিয়ে মোটেও চিন্তিত নন।“আমি হতাশ নই কারণ সোমবার আমরা আমাদের দেশকে ফিরে পাচ্ছি,” বলেছেন তিনি।
বোনের সঙ্গে উইসকনসিন থেকে ট্রাম্পের অভিষেক দেখতে আসা ৬০ বছর বয়সী ডেবি কোচ বলেন, তারা এখনও রোববার রাতের এরিনা সমাবেশে অংশ নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন, যদি কোনোভাবে ভেতরে ঢুকতে পারেন।মার্কিন কংগ্রেস ভবন সংশ্লিষ্ট মাঠ থেকে ট্রাম্পের অভিষেক দেখতে এর মধ্যেই ২ লাখ ২০ হাজারের বেশি সমর্থক টিকেটে কেটে রেখেছেন। এখন নতুন পরিস্থিতিতে ওই টিকেটধারীদের কিয়দংশ-ই ক্যাপিটাল ওয়ান এরেনায় ঢুকতে পারবেন।ওই অনুষ্ঠানের ভিড় কীভাবে সামাল দেওয়া হবে সে বিষয়ে রয়টার্স জানতে চাইলে ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠান আয়োজক কমিটি তাতে সাড়া দেয়নি।