
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির পশ্চিম উপকূলে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে।বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটি আঘাত হানা ভূমিকম্পের তীব্রতা ছিল ৬ দশমিক ০। স্থানীয় সময় বুধবার এটি আঘাত হানে। এর প্রভাবে সুনামির কোনো আশঙ্কার কথা জানানো হয়নি।মার্কিন ভূতত্ত্ব জরিপ সংস্থা জানিয়েছে, ওরেগন অঙ্গরাজ্যে থেকে ২৭৯ কিলোমিটার দূরে এটি অনুভূত হয়েছে। এর কেন্দ্রস্থল ছিল প্রশান্ত মহাসাগরের তলদেশের ফল্টলাইট। আর রিখটার স্কেলে এর তীব্রতা ছিল ৬ দশমকি ০।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওরেগন অঙ্গরাজ্যের অসংখ্য মানুষ এর তীব্রতা টের পেয়েছেন। ব্যান্ডন শহরে ভূমিকম্পের প্রভাবে তীব্র কম্পন অনুভূত হয়েছে।সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওয়াশিংটন রাজ্য জরুরি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ এক পোস্টে জানিয়েছে, ক্যাসকাডিয়া সাবডাকশন জোনে এ মাত্রার ভূমিকম্প আতঙ্কের বিষয়। তবে বুধবারের এ ভূমিকম্প ব্লাঙ্কো ফ্যাকচার জোনে হয়েছে। এ অঞ্চলে প্রায়ই ভূমিকম্প হয়।৯৬৫ কিলোমিটার বিস্তৃত একটি ফল্ট হলো ক্যাসকাডিয়া জোন। এটি যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনা থেকে ব্রিটিশ কলম্বিয়া পর্যন্ত এলাকাজুড়ে অবস্থিত। গত ৩০০ বছর ধরে এলাকাটিতে অভ্যাহতভাবে টেকটোনিক চাপ তৈরি হচ্ছে।
ভূমিকম্পবিদদের শঙ্কা, এলাকাটি যেকোনো সময় ফেটে যেতে পারে। ফলে তখন বিশাল ভূমিকম্প এবং সুনামি দেখা দিতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওরেগন অঙ্গরাজ্যের অসংখ্য মানুষ এর তীব্রতা টের পেয়েছেন। ব্যান্ডন শহরে ভূমিকম্পের প্রভাবে তীব্র কম্পন অনুভূত হয়েছে।সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওয়াশিংটন রাজ্য জরুরি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ এক পোস্টে জানিয়েছে, ক্যাসকাডিয়া সাবডাকশন জোনে এ মাত্রার ভূমিকম্প আতঙ্কের বিষয়। তবে বুধবারের এ ভূমিকম্প ব্লাঙ্কো ফ্যাকচার জোনে হয়েছে। এ অঞ্চলে প্রায়ই ভূমিকম্প হয়।৯৬৫ কিলোমিটার বিস্তৃত একটি ফল্ট হলো ক্যাসকাডিয়া জোন। এটি যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনা থেকে ব্রিটিশ কলম্বিয়া পর্যন্ত এলাকাজুড়ে অবস্থিত। গত ৩০০ বছর ধরে এলাকাটিতে অভ্যাহতভাবে টেকটোনিক চাপ তৈরি হচ্ছে।
ভূমিকম্পবিদদের শঙ্কা, এলাকাটি যেকোনো সময় ফেটে যেতে পারে। ফলে তখন বিশাল ভূমিকম্প এবং সুনামি দেখা দিতে পারে।