ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়ে প্রথম দিনেই একাধিক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত আদেশটি হচ্ছে জন্মগত নাগরিকত্ব সংক্রান্ত বিধানের পরিবর্তন। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণ করলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে নাগরিকত্ব পাওয়ার অধিকার আর থাকবে না। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে।
ট্রাম্পের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, অবৈধ অভিবাসীদের সন্তানরা আর মার্কিন নাগরিক হবে না। এমনকি যদি কেউ বৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করেও নাগরিক না হন, তাদের সন্তানরাও নাগরিকত্ব পাবে না। স্টুডেন্ট, ওয়ার্ক বা ট্যুরিস্ট ভিসায় এসে সন্তানের জন্ম দিলেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।
এতদিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনীর মাধ্যমে জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছিল। তবে ট্রাম্প এ নিয়ম বদলানোর কথা বলেছিলেন এবং এটি বাস্তবায়ন করলেন।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, মেক্সিকানরা যুক্তরাষ্ট্রে সর্বোচ্চ সংখ্যায় নাগরিকত্ব পেয়েছেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন। ২০২২ সালে ৬৫ হাজারের বেশি ভারতীয় মার্কিন নাগরিকত্ব পেয়েছিলেন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্ত অভিবাসীদের জন্য বড় ধাক্কা। যুক্তরাষ্ট্রে সন্তান জন্মদানের মাধ্যমে বৈধ বসবাস ও নাগরিকত্ব অর্জনের পথ এখন কঠিন হবে।
উল্লেখ্য, ট্রাম্প ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হয়ে দ্বিতীয়বারের মতো হোয়াইট হাউসে ফিরেছেন। দেশটির ইতিহাসে বিরতি দিয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার ঘটনা এটিই দ্বিতীয়।
ট্রাম্পের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, অবৈধ অভিবাসীদের সন্তানরা আর মার্কিন নাগরিক হবে না। এমনকি যদি কেউ বৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করেও নাগরিক না হন, তাদের সন্তানরাও নাগরিকত্ব পাবে না। স্টুডেন্ট, ওয়ার্ক বা ট্যুরিস্ট ভিসায় এসে সন্তানের জন্ম দিলেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।
এতদিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনীর মাধ্যমে জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছিল। তবে ট্রাম্প এ নিয়ম বদলানোর কথা বলেছিলেন এবং এটি বাস্তবায়ন করলেন।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, মেক্সিকানরা যুক্তরাষ্ট্রে সর্বোচ্চ সংখ্যায় নাগরিকত্ব পেয়েছেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন। ২০২২ সালে ৬৫ হাজারের বেশি ভারতীয় মার্কিন নাগরিকত্ব পেয়েছিলেন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্ত অভিবাসীদের জন্য বড় ধাক্কা। যুক্তরাষ্ট্রে সন্তান জন্মদানের মাধ্যমে বৈধ বসবাস ও নাগরিকত্ব অর্জনের পথ এখন কঠিন হবে।
উল্লেখ্য, ট্রাম্প ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হয়ে দ্বিতীয়বারের মতো হোয়াইট হাউসে ফিরেছেন। দেশটির ইতিহাসে বিরতি দিয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার ঘটনা এটিই দ্বিতীয়।