আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালক জিয়াউল আহসানের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বুধবার (২২ জানুয়ারি) এই আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনাল বলেছেন, জিয়াউল আহসানের অব্যাহতির আবেদনটি "অপরিপক্ব" কারণ মামলার তদন্ত এখনও চলমান। পাশাপাশি, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ার চ্যালেঞ্জের আবেদনও খারিজ করা হয়েছে।
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, "যুদ্ধাপরাধ বা মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ যার বিরুদ্ধে থাকে, তার মৌলিক অধিকার স্থগিত থাকে। এ ধরনের মামলায় সংবিধানও সুরক্ষা দিয়েছে, ফলে ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ার চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ নেই।"
তিনি আরও জানান, আসামিপক্ষের আবেদনটি ছিল মিডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণের একটি কৌশল এবং তাদের দাবি ছিল ট্রাইব্যুনালে অযৌক্তিক। তাই প্রসিকিউশন থেকে এ আবেদন খারিজের সুপারিশ করা হয়।
গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমন করতে তৎকালীন সরকার ও তার প্রশাসনের বিরুদ্ধে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ ওঠে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ওই সময় সংঘটিত অপরাধের বিচারের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের করা হয়।
আসামিপক্ষের আবেদন খারিজ হওয়ায় এ মামলার বিচার প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে প্রসিকিউশন।
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বুধবার (২২ জানুয়ারি) এই আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনাল বলেছেন, জিয়াউল আহসানের অব্যাহতির আবেদনটি "অপরিপক্ব" কারণ মামলার তদন্ত এখনও চলমান। পাশাপাশি, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ার চ্যালেঞ্জের আবেদনও খারিজ করা হয়েছে।
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, "যুদ্ধাপরাধ বা মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ যার বিরুদ্ধে থাকে, তার মৌলিক অধিকার স্থগিত থাকে। এ ধরনের মামলায় সংবিধানও সুরক্ষা দিয়েছে, ফলে ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ার চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ নেই।"
তিনি আরও জানান, আসামিপক্ষের আবেদনটি ছিল মিডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণের একটি কৌশল এবং তাদের দাবি ছিল ট্রাইব্যুনালে অযৌক্তিক। তাই প্রসিকিউশন থেকে এ আবেদন খারিজের সুপারিশ করা হয়।
গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমন করতে তৎকালীন সরকার ও তার প্রশাসনের বিরুদ্ধে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ ওঠে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ওই সময় সংঘটিত অপরাধের বিচারের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের করা হয়।
আসামিপক্ষের আবেদন খারিজ হওয়ায় এ মামলার বিচার প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে প্রসিকিউশন।