ফ্রান্স-স্পেন সীমান্তে অবৈধ অভিবাসীদের সাহায্য করার দায়ে এক ভারতীয় নাগরিককে ফ্রান্সের বায়োন শহরের আদালত ৩০ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছে। মানবপাচারের অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গত ১৬ জানুয়ারি ফ্রান্স-স্পেন সীমান্তের হেন্দায় শহর থেকে আটক করা হয়।
ফরাসি পুলিশ জানিয়েছে, ওই সময় ২৮ বছর বয়সী অভিযুক্ত ব্যক্তি ৯ সিটের একটি গাড়িতে ১৬ জন অভিবাসীকে সীমান্তের বিরিয়াতো চেক পোস্টের কাছে পাচার করছিলেন। গাড়ির ভেতরে থাকা অভিবাসীদের মধ্যে পাঁচজন ট্রাঙ্কের ওপর এবং তিনজন অন্যদের কোলে বসেছিলেন। সিটবেল্ট বাঁধার সুযোগও ছিল না।
আদালতে অভিযুক্ত ব্যক্তি দাবি করেন, অসুস্থ মা এবং প্রতিবন্ধী বাবার চিকিৎসার জন্য তিনি অর্থ উপার্জন করতে এ কাজে যুক্ত হয়েছিলেন। পর্তুগালে বৈধ রেসিডেন্স পারমিট থাকা এই ব্যক্তি এক ব্যক্তির নির্দেশে অভিবাসীদের পরিবহন করছিলেন।
আদালত জানিয়েছে, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অবৈধ অভিবাসনে সহায়তা এবং অভিবাসীদের জীবনের ঝুঁকি তৈরি করার অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে।
ফ্রান্স-স্পেন সীমান্তের হাইওয়েগুলো দীর্ঘদিন ধরে মানবপাচারের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিশেষ করে ভারতীয় ও পাকিস্তানি পাচারকারী চক্রের কার্যক্রম সাম্প্রতিক সময়ে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৩ সালের বিভিন্ন অভিযানে এসব চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তারের সংখ্যা বেড়েছে।
এমনকি জুন মাসে স্পেন থেকে ফ্রান্সে অভিবাসী পাচারের অভিযোগে নয়জন আলজেরীয়কে এবং মার্চ মাসে আরেক অভিযানে একজন চোরাকারবারিকে তিন বছরের কারাদণ্ড ও ফ্রান্স থেকে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
ফরাসি পুলিশ জানিয়েছে, ওই সময় ২৮ বছর বয়সী অভিযুক্ত ব্যক্তি ৯ সিটের একটি গাড়িতে ১৬ জন অভিবাসীকে সীমান্তের বিরিয়াতো চেক পোস্টের কাছে পাচার করছিলেন। গাড়ির ভেতরে থাকা অভিবাসীদের মধ্যে পাঁচজন ট্রাঙ্কের ওপর এবং তিনজন অন্যদের কোলে বসেছিলেন। সিটবেল্ট বাঁধার সুযোগও ছিল না।
আদালতে অভিযুক্ত ব্যক্তি দাবি করেন, অসুস্থ মা এবং প্রতিবন্ধী বাবার চিকিৎসার জন্য তিনি অর্থ উপার্জন করতে এ কাজে যুক্ত হয়েছিলেন। পর্তুগালে বৈধ রেসিডেন্স পারমিট থাকা এই ব্যক্তি এক ব্যক্তির নির্দেশে অভিবাসীদের পরিবহন করছিলেন।
আদালত জানিয়েছে, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অবৈধ অভিবাসনে সহায়তা এবং অভিবাসীদের জীবনের ঝুঁকি তৈরি করার অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে।
ফ্রান্স-স্পেন সীমান্তের হাইওয়েগুলো দীর্ঘদিন ধরে মানবপাচারের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিশেষ করে ভারতীয় ও পাকিস্তানি পাচারকারী চক্রের কার্যক্রম সাম্প্রতিক সময়ে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৩ সালের বিভিন্ন অভিযানে এসব চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তারের সংখ্যা বেড়েছে।
এমনকি জুন মাসে স্পেন থেকে ফ্রান্সে অভিবাসী পাচারের অভিযোগে নয়জন আলজেরীয়কে এবং মার্চ মাসে আরেক অভিযানে একজন চোরাকারবারিকে তিন বছরের কারাদণ্ড ও ফ্রান্স থেকে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।