গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ ইউক্রেনের যুদ্ধের অবসান। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এ বিষয়ে তৎপরতা শুরু করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও জানিয়েছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তির নথি তৈরির কাজ চলছে।
সোমবার (২২ জানুয়ারি) নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার পর এক সংবাদ সম্মেলনে রুবিও বলেন, “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করাকে শীর্ষ অগ্রাধিকার দিয়েছেন। যুদ্ধটি অত্যন্ত জটিল এবং এতে বিগত তিন বছরে ব্যাপক রক্তপাত ঘটেছে। এটি শেষ হওয়া অত্যন্ত জরুরি।”
রুবিও আরও জানান, চুক্তির খসড়া এমনভাবে তৈরি করা হচ্ছে যাতে মস্কো ও কিয়েভ উভয় পক্ষই কিছু বিষয় নিয়ে একমত হতে পারে। তবে চুক্তির সুনির্দিষ্ট ধারা সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে তিনি অপারগতা প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, “এ যুদ্ধের প্রধান দুই পক্ষ হলো রাশিয়া ও ইউক্রেন। ফলে এ সংকটের সমাধান তাদের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভরশীল। আমরা শুধু মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করছি।”
নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর থেকেই ট্রাম্প গাজা এবং ইউক্রেনের যুদ্ধবিরতির বিষয়ে কাজ করার ঘোষণা দেন। ২০ জানুয়ারি শপথ গ্রহণের আগের দিন, ১৯ জানুয়ারি, গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। এখন ইউক্রেনের যুদ্ধবিরতির দিকে নজর দিচ্ছে তার প্রশাসন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে রুবিও জানান, চুক্তি প্রক্রিয়ার নির্ধারিত সময়সীমা এখনো জানানো সম্ভব নয়। তবে কাজ দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে চলছে বলে তিনি আশ্বাস দেন।
সূত্র: আরটি
সোমবার (২২ জানুয়ারি) নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার পর এক সংবাদ সম্মেলনে রুবিও বলেন, “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করাকে শীর্ষ অগ্রাধিকার দিয়েছেন। যুদ্ধটি অত্যন্ত জটিল এবং এতে বিগত তিন বছরে ব্যাপক রক্তপাত ঘটেছে। এটি শেষ হওয়া অত্যন্ত জরুরি।”
রুবিও আরও জানান, চুক্তির খসড়া এমনভাবে তৈরি করা হচ্ছে যাতে মস্কো ও কিয়েভ উভয় পক্ষই কিছু বিষয় নিয়ে একমত হতে পারে। তবে চুক্তির সুনির্দিষ্ট ধারা সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে তিনি অপারগতা প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, “এ যুদ্ধের প্রধান দুই পক্ষ হলো রাশিয়া ও ইউক্রেন। ফলে এ সংকটের সমাধান তাদের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভরশীল। আমরা শুধু মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করছি।”
নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর থেকেই ট্রাম্প গাজা এবং ইউক্রেনের যুদ্ধবিরতির বিষয়ে কাজ করার ঘোষণা দেন। ২০ জানুয়ারি শপথ গ্রহণের আগের দিন, ১৯ জানুয়ারি, গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। এখন ইউক্রেনের যুদ্ধবিরতির দিকে নজর দিচ্ছে তার প্রশাসন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে রুবিও জানান, চুক্তি প্রক্রিয়ার নির্ধারিত সময়সীমা এখনো জানানো সম্ভব নয়। তবে কাজ দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে চলছে বলে তিনি আশ্বাস দেন।
সূত্র: আরটি