আমেরিকার সদ্য ক্ষমতা গ্রহণ করা ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রহ্মণ্যম জয়শঙ্কর। তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য জানাননি ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী।বৃহস্পতিবার (২২ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ১৮।যুক্তরাষ্ট্রে চার দিনের সফরে রয়েছেন জয়শঙ্কর। ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর বুধবার তিনি নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে তাদের মধ্যে সংক্ষিপ্ত আলোচনা হয়। এছাড়া, মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজের সঙ্গে বৈঠক করেন জয়শঙ্কর।
রুবিও এবং ওয়াল্টজের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ইস্যু উঠে এসেছে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে জয়শঙ্কর বলেন, হ্যাঁ, আমরা বাংলাদেশ নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেছি। এ বিষয়ে আমি আরও বিস্তারিত জানানোর জন্য উপযুক্ত বলে মনে করছি না।তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় কনস্যুলেটগুলোতে হামলা বা ওয়াশিংটনে ভারতীয় কূটনীতিকদের হুমকির বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।জয়শঙ্কর বলেন, আমি এই অনুষ্ঠানে এই বিষয়গুলো উত্থাপন করিনি। কিন্তু আমি বলতে চাই যে, সান ফ্রান্সিসকোতে আমাদের কনস্যুলেটে হামলা একটি অত্যন্ত, অত্যন্ত গুরুতর বিষয়। এটি এমন কিছু যার জন্য আমরা জবাবদিহিতা আশা করি। পাশাপাশি আমরা দেখতে চাই যে, যারা এটি করেছে তাদের দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।
এদিকে বাংলাদেশ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি এবং আঞ্চলিক নানা বিষয় নিয়েই ওই দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে কথা হয়েছে। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যাণ্ডেলে জয়শঙ্কর লিখেছেন, আমাদের দৃঢ় দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আবারও ঝালিয়ে নিলাম।বিদেশ সচিব রুবিওকে ভারত-মার্কিন সম্পর্কের একজন দৃঢ় প্রবক্তা বলেও উল্লেখ করেছেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেছেন, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বহু বিষয় নিয়ে মত বিনিময় হয়েছে।
রুবিও এবং ওয়াল্টজের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ইস্যু উঠে এসেছে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে জয়শঙ্কর বলেন, হ্যাঁ, আমরা বাংলাদেশ নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেছি। এ বিষয়ে আমি আরও বিস্তারিত জানানোর জন্য উপযুক্ত বলে মনে করছি না।তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় কনস্যুলেটগুলোতে হামলা বা ওয়াশিংটনে ভারতীয় কূটনীতিকদের হুমকির বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।জয়শঙ্কর বলেন, আমি এই অনুষ্ঠানে এই বিষয়গুলো উত্থাপন করিনি। কিন্তু আমি বলতে চাই যে, সান ফ্রান্সিসকোতে আমাদের কনস্যুলেটে হামলা একটি অত্যন্ত, অত্যন্ত গুরুতর বিষয়। এটি এমন কিছু যার জন্য আমরা জবাবদিহিতা আশা করি। পাশাপাশি আমরা দেখতে চাই যে, যারা এটি করেছে তাদের দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।
এদিকে বাংলাদেশ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি এবং আঞ্চলিক নানা বিষয় নিয়েই ওই দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে কথা হয়েছে। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যাণ্ডেলে জয়শঙ্কর লিখেছেন, আমাদের দৃঢ় দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আবারও ঝালিয়ে নিলাম।বিদেশ সচিব রুবিওকে ভারত-মার্কিন সম্পর্কের একজন দৃঢ় প্রবক্তা বলেও উল্লেখ করেছেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেছেন, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বহু বিষয় নিয়ে মত বিনিময় হয়েছে।