রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুরাইয়া ইয়াসমিন ঐশী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ না করেও পাস করার ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।বুধবার (২২ জানুয়ারি) রাত ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছেঅভিযুক্ত সুরাইয়া ইয়াসমিন ঐশী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সাবেক নেত্রী। সম্প্রতি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হলে আলোচনায় আসেন তিনি।অভিযোগ উঠেছে, ছাত্রলীগের নেত্রী সুরাইয়া ইয়াসমিন ঐশী স্নাতকোত্তরের প্রথম সেমিস্টারের মিডটার্ম পরীক্ষায় অংশগ্রহণ না করেই পাস করেছেন। গত ডিসেম্বরে এই পরীক্ষা হয়। ঐশী বেরোবি শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। তবে, গত ১৬ জুলাই আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ডের পর থেকে তিনি আত্মগোপনে আছেন।
তার সহপাঠীরা দাবি করেছেন, তারা ঐশীকে তাদের সঙ্গে মিডটার্ম পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে দেখেন নি। সাংবাদিকরা যোগাযোগ করলে ঐশী প্রথমে ফোন ধরেননি। পরে হোয়াটস অ্যাপে দাবি করেন যে তিনি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন।এদিকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের তানজিউল ইসলাম জীবনকে তদন্ত কমিটির আহবায়ক, গণিত বিভাগের শিক্ষক মো. হান্নান মিয়াকে সদস্য সচিব ও ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. মো. ইলিয়াছ প্রামানিককে সদস্য করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শওকাত আলী এই ঘটনায় কমিটি গঠন করেন।
বিভাগের পরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক মো. হান্নান মিয়া বলেন, এর জন্য কোর্স শিক্ষকরা দায়ী। আমরা তাদের কাছ থেকে ফলাফল পাই এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের কাছে পাঠাই।কোর্স শিক্ষক অধ্যাপক ড. রুহুল আমিন এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
তার সহপাঠীরা দাবি করেছেন, তারা ঐশীকে তাদের সঙ্গে মিডটার্ম পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে দেখেন নি। সাংবাদিকরা যোগাযোগ করলে ঐশী প্রথমে ফোন ধরেননি। পরে হোয়াটস অ্যাপে দাবি করেন যে তিনি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন।এদিকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের তানজিউল ইসলাম জীবনকে তদন্ত কমিটির আহবায়ক, গণিত বিভাগের শিক্ষক মো. হান্নান মিয়াকে সদস্য সচিব ও ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. মো. ইলিয়াছ প্রামানিককে সদস্য করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শওকাত আলী এই ঘটনায় কমিটি গঠন করেন।
বিভাগের পরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক মো. হান্নান মিয়া বলেন, এর জন্য কোর্স শিক্ষকরা দায়ী। আমরা তাদের কাছ থেকে ফলাফল পাই এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের কাছে পাঠাই।কোর্স শিক্ষক অধ্যাপক ড. রুহুল আমিন এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।