
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ইউক্রেন ইস্যুতে আলোচনা করতে প্রস্তুত। একইসঙ্গে তিনি ট্রাম্পকে একজন ‘স্মার্ট’ এবং ‘বাস্তববাদী’ নেতা হিসেবে প্রশংসা করেছেন। পুতিন দাবি করেন, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ২০২২ সালে ইউক্রেন যুদ্ধ এড়ানো সম্ভব হতো। খবর সিএনএন’র।
শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পুতিন বলেন, "আমরা সবসময় ইউক্রেন ইস্যুতে আলোচনা করতে প্রস্তুত ছিলাম এবং এখনও আছি।" তবে আলোচনা কখন হতে পারে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি তিনি।
ট্রাম্প সম্প্রতি পুতিনের সঙ্গে দ্রুত দেখা করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এ বিষয়ে ক্রেমলিন জানিয়েছে, তারা ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো সংকেতের অপেক্ষায় রয়েছে।
সাক্ষাৎকারে ট্রাম্পের ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে করা দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে পুতিন বলেন, "আমি তার বক্তব্যের সঙ্গে একমত। যদি ২০২০ সালে তার বিজয় ‘চুরি’ না হতো, তাহলে ইউক্রেন সংকটের সূত্রপাত হতো না।"
উল্লেখ্য, ২০২২ সালে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্কের সবচেয়ে নাজুক অবস্থা বিরাজ করছে। যুদ্ধ ঘিরে উত্তেজনা ১৯৬২ সালের কিউবান ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের সময়ের মতোই তীব্র হয়ে উঠেছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় বসার পর মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তিনি ইতোমধ্যে যুদ্ধ বন্ধে একজন প্রতিনিধি নিয়োগ করেছেন। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে চূড়ান্ত সমঝোতায় পৌঁছাতে আরও সময় লাগতে পারে।
শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পুতিন বলেন, "আমরা সবসময় ইউক্রেন ইস্যুতে আলোচনা করতে প্রস্তুত ছিলাম এবং এখনও আছি।" তবে আলোচনা কখন হতে পারে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি তিনি।
ট্রাম্প সম্প্রতি পুতিনের সঙ্গে দ্রুত দেখা করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এ বিষয়ে ক্রেমলিন জানিয়েছে, তারা ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো সংকেতের অপেক্ষায় রয়েছে।
সাক্ষাৎকারে ট্রাম্পের ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে করা দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে পুতিন বলেন, "আমি তার বক্তব্যের সঙ্গে একমত। যদি ২০২০ সালে তার বিজয় ‘চুরি’ না হতো, তাহলে ইউক্রেন সংকটের সূত্রপাত হতো না।"
উল্লেখ্য, ২০২২ সালে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্কের সবচেয়ে নাজুক অবস্থা বিরাজ করছে। যুদ্ধ ঘিরে উত্তেজনা ১৯৬২ সালের কিউবান ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের সময়ের মতোই তীব্র হয়ে উঠেছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় বসার পর মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তিনি ইতোমধ্যে যুদ্ধ বন্ধে একজন প্রতিনিধি নিয়োগ করেছেন। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে চূড়ান্ত সমঝোতায় পৌঁছাতে আরও সময় লাগতে পারে।