২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলার ফলে ৩৮ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি শিশু এতিম হয়ে পড়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় তুরস্কের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা জাহের আল-ওয়াহিদি জানিয়েছেন, "প্রায় ৩২ হাজার ১৫১ শিশু তাদের বাবা হারিয়েছে, ৪ হাজার ৪১৭ শিশু মা হারিয়েছে, এবং ১ হাজার ৯১৮ শিশু বাবা-মা দুজনকেই হারিয়েছে। এই শিশুরা এখন তীব্র শূন্যতা আর একাকিত্বের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।"
একসময় ফিলিস্তিনিদের আশা ও উন্নতির প্রতীক হিসেবে বিবেচিত গাজার শিক্ষা ব্যবস্থা এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘের রিলিফ এজেন্সি ইউএনআরডব্লিউএ’র মতে, প্রায় ৬ লাখ ৬০ হাজার শিশু এখন স্কুলে যেতে পারছে না, এবং ১৪ হাজার ৫০০ শিশুর জীবনযুদ্ধ চিরতরে থেমে গেছে।
গাজার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, "প্রায় ১৫ হাজার শিশু নিহত বা নিখোঁজ হয়েছে। এই বাস্তবতা শিশুদের পরিবারগুলোর জন্য চরম বেদনাদায়ক। গাজার ৯৫ শতাংশ স্কুলে ইসরায়েলের হামলা চালানো হয়েছে। এর ফলে প্রায় ৮৫ শতাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অকার্যকর হয়ে পড়েছে। ধ্বংস হয়েছে ১৪০টি একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবন। শিক্ষা ব্যবস্থা পুরোপুরি বিপর্যস্ত।"
প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা জাহের আল-ওয়াহিদি জানিয়েছেন, "প্রায় ৩২ হাজার ১৫১ শিশু তাদের বাবা হারিয়েছে, ৪ হাজার ৪১৭ শিশু মা হারিয়েছে, এবং ১ হাজার ৯১৮ শিশু বাবা-মা দুজনকেই হারিয়েছে। এই শিশুরা এখন তীব্র শূন্যতা আর একাকিত্বের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।"
একসময় ফিলিস্তিনিদের আশা ও উন্নতির প্রতীক হিসেবে বিবেচিত গাজার শিক্ষা ব্যবস্থা এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘের রিলিফ এজেন্সি ইউএনআরডব্লিউএ’র মতে, প্রায় ৬ লাখ ৬০ হাজার শিশু এখন স্কুলে যেতে পারছে না, এবং ১৪ হাজার ৫০০ শিশুর জীবনযুদ্ধ চিরতরে থেমে গেছে।
গাজার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, "প্রায় ১৫ হাজার শিশু নিহত বা নিখোঁজ হয়েছে। এই বাস্তবতা শিশুদের পরিবারগুলোর জন্য চরম বেদনাদায়ক। গাজার ৯৫ শতাংশ স্কুলে ইসরায়েলের হামলা চালানো হয়েছে। এর ফলে প্রায় ৮৫ শতাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অকার্যকর হয়ে পড়েছে। ধ্বংস হয়েছে ১৪০টি একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবন। শিক্ষা ব্যবস্থা পুরোপুরি বিপর্যস্ত।"