যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ সংস্থা নাসা’র দায়িত্বে প্রথমবারের মতো একজন নারী প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন জ্যানেট পেট্রো। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় সোমবার (২০ জানুয়ারি), নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের দিনই জ্যানেট পেট্রোকে নাসার ভারপ্রাপ্ত প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেন।
নাসার এক বিবৃতিতে জানানো হয়, পেট্রো এখন সংস্থার ভারপ্রাপ্ত প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। তিনি নাসার পরিচালনাপরিষদ, বাজেট এবং কর্মসূচি দেখভাল করবেন। মার্কিন সিনেটের মাধ্যমে স্থায়ী প্রশাসক নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্বে থাকবেন।
নাসার ইতিহাসে এই প্রথমবার কোনো নারী সংস্থাটির নেতৃত্বে এলেন। পেট্রো নাসার ১৪তম প্রশাসক বিল নেলসনের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন।
জ্যানেট পেট্রোর পেশাগত পটভূমি উল্লেখযোগ্য। তিনি নিউইয়র্কের ওয়েস্ট পয়েন্টের ইউএস মিলিটারি একাডেমি থেকে ১৯৮১ সালে স্নাতক পাস করেন। এরপর বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের মেট্রোপলিটন কলেজ থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি মার্কিন সেনাবাহিনীতে কমিশনড অফিসার হিসেবে কাজ করেন।
১৯৫৮ সালে নাসার প্রতিষ্ঠার পর এই সংস্থার শীর্ষ পদে কোনো নারী দায়িত্ব পাওয়ার ঘটনা এটাই প্রথম, যা একটি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় সোমবার (২০ জানুয়ারি), নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের দিনই জ্যানেট পেট্রোকে নাসার ভারপ্রাপ্ত প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেন।
নাসার এক বিবৃতিতে জানানো হয়, পেট্রো এখন সংস্থার ভারপ্রাপ্ত প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। তিনি নাসার পরিচালনাপরিষদ, বাজেট এবং কর্মসূচি দেখভাল করবেন। মার্কিন সিনেটের মাধ্যমে স্থায়ী প্রশাসক নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্বে থাকবেন।
নাসার ইতিহাসে এই প্রথমবার কোনো নারী সংস্থাটির নেতৃত্বে এলেন। পেট্রো নাসার ১৪তম প্রশাসক বিল নেলসনের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন।
জ্যানেট পেট্রোর পেশাগত পটভূমি উল্লেখযোগ্য। তিনি নিউইয়র্কের ওয়েস্ট পয়েন্টের ইউএস মিলিটারি একাডেমি থেকে ১৯৮১ সালে স্নাতক পাস করেন। এরপর বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের মেট্রোপলিটন কলেজ থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি মার্কিন সেনাবাহিনীতে কমিশনড অফিসার হিসেবে কাজ করেন।
১৯৫৮ সালে নাসার প্রতিষ্ঠার পর এই সংস্থার শীর্ষ পদে কোনো নারী দায়িত্ব পাওয়ার ঘটনা এটাই প্রথম, যা একটি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে।