জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতাদের প্রকাশ্যে আসার পর প্রগতিশীল শিক্ষার্থীরা রাতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে। এর প্রতিক্রিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরও এক বিবৃতি প্রকাশ করে জানায়, তারা প্রগতিশীল শিক্ষার্থীদের এই বিক্ষোভকে স্বাগত জানিয়েছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে সব ছাত্র সংগঠনের সহাবস্থান ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ গড়ে তুলতে আগ্রহী।
মঙ্গলবার দিবাগত রাতে, বটতলা এলাকা থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মিছিলটি শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে শেষ হয়, যেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তৃতা দেন ছাত্র ইউনিয়ন বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের অমর্ত্য রায়।
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধ ও ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানকে যারা অস্বীকার করবে, তাদের জনগণ ক্ষমা করবে না। শিবিরের প্রেস রিলিজে কিছু মিথ্যাচার রয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন এবং উল্লেখ করেন, ক্যাম্পাসে মেয়েরা ইতিপূর্বেও শিবিরের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে মিছিল করেছে।
অমর্ত্য রায় আরও বলেন, “ছাত্রশিবিরকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি বা শ্রমিক হত্যার বিরুদ্ধে আন্দোলনে দেখা যায়নি। বরং তারা রাজনৈতিক বিভাজনের মধ্যে আটকে থাকে, যা সরকারের কৌশলের সঙ্গে সাযুজ্যপূর্ণ। ছাত্রশিবির যদি ক্যাম্পাসে রাজনীতি করতে চায়, তাহলে তাদের বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আসতে হবে এবং ১৪ হাজার শিক্ষার্থীর কাছে ক্ষমা চেয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে হবে।”
প্রসঙ্গত, প্রায় ৩৫ বছর পর জাবিতে আবার প্রকাশ্যে এসেছে ছাত্রশিবির। সর্বশেষ ১৯৮৯ সালে শিবির প্রকাশ্যে রাজনীতি করেছিল। এবার তারা জাকসু সচলসহ ক্যাম্পাসে সুস্থধারার রাজনৈতিক পরিবেশের দাবি জানিয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে।
মঙ্গলবার দিবাগত রাতে, বটতলা এলাকা থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মিছিলটি শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে শেষ হয়, যেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তৃতা দেন ছাত্র ইউনিয়ন বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের অমর্ত্য রায়।
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধ ও ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানকে যারা অস্বীকার করবে, তাদের জনগণ ক্ষমা করবে না। শিবিরের প্রেস রিলিজে কিছু মিথ্যাচার রয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন এবং উল্লেখ করেন, ক্যাম্পাসে মেয়েরা ইতিপূর্বেও শিবিরের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে মিছিল করেছে।
অমর্ত্য রায় আরও বলেন, “ছাত্রশিবিরকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি বা শ্রমিক হত্যার বিরুদ্ধে আন্দোলনে দেখা যায়নি। বরং তারা রাজনৈতিক বিভাজনের মধ্যে আটকে থাকে, যা সরকারের কৌশলের সঙ্গে সাযুজ্যপূর্ণ। ছাত্রশিবির যদি ক্যাম্পাসে রাজনীতি করতে চায়, তাহলে তাদের বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আসতে হবে এবং ১৪ হাজার শিক্ষার্থীর কাছে ক্ষমা চেয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে হবে।”
প্রসঙ্গত, প্রায় ৩৫ বছর পর জাবিতে আবার প্রকাশ্যে এসেছে ছাত্রশিবির। সর্বশেষ ১৯৮৯ সালে শিবির প্রকাশ্যে রাজনীতি করেছিল। এবার তারা জাকসু সচলসহ ক্যাম্পাসে সুস্থধারার রাজনৈতিক পরিবেশের দাবি জানিয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে।