ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে (ডিআর কঙ্গো) বিদ্রোহী গোষ্ঠী এম২৩-এর সঙ্গে সংঘর্ষে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর ১৩ সদস্য প্রাণ হারিয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৯ জন দক্ষিণ আফ্রিকার, ৩ জন মালাউইয়ের এবং ১ জন উরুগুয়ের নাগরিক। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, গোমা শহরে বিদ্রোহীদের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে গিয়ে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
দক্ষিণ আফ্রিকার সামরিক বাহিনী জানায়, সংঘর্ষে তাদের সদস্যরা বড় ধরনের ক্ষতির শিকার হন। এ ঘটনার পর জাতিসংঘ গোমা থেকে অপ্রয়োজনীয় কর্মীদের সরিয়ে নেওয়ার পদক্ষেপ নিয়েছে।
অন্যদিকে, এম২৩ গোষ্ঠী কঙ্গোর সেনাদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানিয়েছে, যাতে সংঘাত এড়ানো সম্ভব হয়। এর মধ্যে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ কঙ্গো ও রুয়ান্ডার নেতাদের সঙ্গে সহিংসতা বন্ধের বিষয়ে আলোচনা করেছেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতি প্রধান কাজা ক্যালাস এম২৩-এর কার্যক্রম বন্ধের আহ্বান জানিয়ে রুয়ান্ডার বিদ্রোহীদের প্রতি সমর্থনের নিন্দা জানিয়েছেন।
২০২১ সাল থেকে এম২৩ গোষ্ঠী পূর্ব কঙ্গোর খনিজসমৃদ্ধ অঞ্চল দখলে রেখে আসছে। তাদের বিদ্রোহের কারণে লাখ লাখ মানুষ তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে।
ডিআর কঙ্গো ও জাতিসংঘের অভিযোগ, এম২৩ বিদ্রোহীরা রুয়ান্ডার সমর্থন পায়। তবে রুয়ান্ডা সরকার এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
দক্ষিণ আফ্রিকার সামরিক বাহিনী জানায়, সংঘর্ষে তাদের সদস্যরা বড় ধরনের ক্ষতির শিকার হন। এ ঘটনার পর জাতিসংঘ গোমা থেকে অপ্রয়োজনীয় কর্মীদের সরিয়ে নেওয়ার পদক্ষেপ নিয়েছে।
অন্যদিকে, এম২৩ গোষ্ঠী কঙ্গোর সেনাদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানিয়েছে, যাতে সংঘাত এড়ানো সম্ভব হয়। এর মধ্যে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ কঙ্গো ও রুয়ান্ডার নেতাদের সঙ্গে সহিংসতা বন্ধের বিষয়ে আলোচনা করেছেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতি প্রধান কাজা ক্যালাস এম২৩-এর কার্যক্রম বন্ধের আহ্বান জানিয়ে রুয়ান্ডার বিদ্রোহীদের প্রতি সমর্থনের নিন্দা জানিয়েছেন।
২০২১ সাল থেকে এম২৩ গোষ্ঠী পূর্ব কঙ্গোর খনিজসমৃদ্ধ অঞ্চল দখলে রেখে আসছে। তাদের বিদ্রোহের কারণে লাখ লাখ মানুষ তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে।
ডিআর কঙ্গো ও জাতিসংঘের অভিযোগ, এম২৩ বিদ্রোহীরা রুয়ান্ডার সমর্থন পায়। তবে রুয়ান্ডা সরকার এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।