মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও গ্রিনল্যান্ডের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। ইউরোপের দেশ ডেনমার্কের অধীনে থাকা এই স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলটির কৌশলগত গুরুত্ব উল্লেখ করে ট্রাম্প বলেন, “আমি বিশ্বাস করি, আমরা এটি (গ্রিনল্যান্ড) পেতে যাচ্ছি। দ্বীপটির বাসিন্দারাও আমাদের সঙ্গে থাকতে চান।”
বিবিসির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, সরকারি বিমান এয়ারফোর্স ওয়ানে সফরকালে ট্রাম্প এ মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, “ডেনমার্কের এতে কী দাবি রয়েছে তা আমি জানি না। তবে যদি তারা এর বিরোধিতা করে, তাহলে তা অত্যন্ত অ-বন্ধুত্বপূর্ণ কাজ হবে। এটি মুক্ত বিশ্বের সুরক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”
২০১৯ সালে নিজের প্রথম মেয়াদে ট্রাম্প প্রথমবার গ্রিনল্যান্ড কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা এবং কৌশলগত অবস্থানের কারণে গ্রিনল্যান্ডের ওপর মার্কিন নিয়ন্ত্রণ খুবই প্রয়োজন।
উত্তর আমেরিকা থেকে ইউরোপে সংক্ষিপ্ততম পথ হওয়ার কারণে এবং আর্টিক অঞ্চলে প্রভাব বিস্তারের জন্য গ্রিনল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্রের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দ্বীপটিতে ইতোমধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিশাল মহাকাশ গবেষণা স্থাপনা রয়েছে।
ডেনিশ প্রধানমন্ত্রী মেটে ফ্রেডেরিকসেন সম্প্রতি এক ফোনালাপে স্পষ্ট জানিয়েছেন, “গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়।” তার এই অবস্থানের পরও ট্রাম্প গ্রিনল্যান্ডের ওপর নিয়ন্ত্রণের প্রস্তাব পুনর্ব্যক্ত করলেন।
গ্রিনল্যান্ডের ৫৭ হাজার বাসিন্দা এবং এর স্বায়ত্তশাসন বজায় রাখা নিয়ে ডেনমার্ক জোর দিয়ে আসছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এ ধরনের দাবির পুনরাবৃত্তি কূটনৈতিক মহলে উত্তাপ তৈরি করেছে।
বিশ্ব রাজনীতিতে আর্টিক অঞ্চলের গুরুত্ব ক্রমেই বাড়ছে। ট্রাম্পের মন্তব্য কেবল যুক্তরাষ্ট্র-ডেনমার্ক সম্পর্ক নয়, আন্তর্জাতিক রাজনীতিতেও আলোচনার নতুন দিক উন্মোচন করেছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, সরকারি বিমান এয়ারফোর্স ওয়ানে সফরকালে ট্রাম্প এ মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, “ডেনমার্কের এতে কী দাবি রয়েছে তা আমি জানি না। তবে যদি তারা এর বিরোধিতা করে, তাহলে তা অত্যন্ত অ-বন্ধুত্বপূর্ণ কাজ হবে। এটি মুক্ত বিশ্বের সুরক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”
২০১৯ সালে নিজের প্রথম মেয়াদে ট্রাম্প প্রথমবার গ্রিনল্যান্ড কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা এবং কৌশলগত অবস্থানের কারণে গ্রিনল্যান্ডের ওপর মার্কিন নিয়ন্ত্রণ খুবই প্রয়োজন।
উত্তর আমেরিকা থেকে ইউরোপে সংক্ষিপ্ততম পথ হওয়ার কারণে এবং আর্টিক অঞ্চলে প্রভাব বিস্তারের জন্য গ্রিনল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্রের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দ্বীপটিতে ইতোমধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিশাল মহাকাশ গবেষণা স্থাপনা রয়েছে।
ডেনিশ প্রধানমন্ত্রী মেটে ফ্রেডেরিকসেন সম্প্রতি এক ফোনালাপে স্পষ্ট জানিয়েছেন, “গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়।” তার এই অবস্থানের পরও ট্রাম্প গ্রিনল্যান্ডের ওপর নিয়ন্ত্রণের প্রস্তাব পুনর্ব্যক্ত করলেন।
গ্রিনল্যান্ডের ৫৭ হাজার বাসিন্দা এবং এর স্বায়ত্তশাসন বজায় রাখা নিয়ে ডেনমার্ক জোর দিয়ে আসছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এ ধরনের দাবির পুনরাবৃত্তি কূটনৈতিক মহলে উত্তাপ তৈরি করেছে।
বিশ্ব রাজনীতিতে আর্টিক অঞ্চলের গুরুত্ব ক্রমেই বাড়ছে। ট্রাম্পের মন্তব্য কেবল যুক্তরাষ্ট্র-ডেনমার্ক সম্পর্ক নয়, আন্তর্জাতিক রাজনীতিতেও আলোচনার নতুন দিক উন্মোচন করেছে।