খুলনা নগরের শান্তিধাম মোড় এলাকায় অবস্থিত পঞ্চবীথি ক্রীড়াচক্রের কার্যালয় দখল করে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে গণ অধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। সোমবার (২৬ জানুয়ারি) দুপুরে তালা ভেঙে কার্যালয়ে প্রবেশের পর ক্লাবের সাইনবোর্ড সরিয়ে নিজেদের ব্যানার লাগানোর ঘটনা ঘটে।
এই ঘটনায় রাতেই দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে গণ অধিকার পরিষদের খুলনা মহানগর সাধারণ সম্পাদক এস কে রাশেদকে দল থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি জারি করেন দলের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান।
ক্লাব ভবনের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশের বিষয়ে এস কে রাশেদ দাবি করেন, বারবার অনুরোধ করার পরেও ক্লাব কর্তৃপক্ষ তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছিল। এ কারণে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
পঞ্চবীথি ক্রীড়াচক্রের সভাপতি রফিকুল ইসলাম খোকন জানান, ক্লাবের কার্যক্রম ভবনের নিচতলার একটি ও দোতলার চারটি কক্ষে চলত। এছাড়া ভবনের অন্যান্য কক্ষে সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনের কার্যক্রম ছিল।
ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. নাজমুল ইসলাম জানান, ক্লাবের ভবন দখলের ঘটনাটি মেনে নেওয়া যায় না এবং এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ ঘটনা খুলনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। গণ অধিকার পরিষদের এই পদক্ষেপ এবং দলীয় নেতাকে অব্যাহতি দেওয়ার বিষয়টি দলের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। অন্যদিকে, ক্লাব কর্তৃপক্ষ এই দখলকে অন্যায় দাবি করে আইনি লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এই ঘটনায় রাতেই দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে গণ অধিকার পরিষদের খুলনা মহানগর সাধারণ সম্পাদক এস কে রাশেদকে দল থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি জারি করেন দলের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান।
ক্লাব ভবনের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশের বিষয়ে এস কে রাশেদ দাবি করেন, বারবার অনুরোধ করার পরেও ক্লাব কর্তৃপক্ষ তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছিল। এ কারণে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
পঞ্চবীথি ক্রীড়াচক্রের সভাপতি রফিকুল ইসলাম খোকন জানান, ক্লাবের কার্যক্রম ভবনের নিচতলার একটি ও দোতলার চারটি কক্ষে চলত। এছাড়া ভবনের অন্যান্য কক্ষে সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনের কার্যক্রম ছিল।
ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. নাজমুল ইসলাম জানান, ক্লাবের ভবন দখলের ঘটনাটি মেনে নেওয়া যায় না এবং এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ ঘটনা খুলনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। গণ অধিকার পরিষদের এই পদক্ষেপ এবং দলীয় নেতাকে অব্যাহতি দেওয়ার বিষয়টি দলের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। অন্যদিকে, ক্লাব কর্তৃপক্ষ এই দখলকে অন্যায় দাবি করে আইনি লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে।