হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছে, এখন থেকে দেশে গাছ কাটা যাবে না, বরং গাছ কাটার আগে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ থেকে অনুমতি নিতে হবে। মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) এ বিষয়ে রুল জারি করে বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের বেঞ্চ এ রায় দিয়েছেন।
এ বিষয়ে রিট পিটিশনের পক্ষে অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ বলেন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গাছ সংরক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং পরিবেশ দূষণ রোধে গাছ কাটার প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন। তিনি আরও বলেন, সামাজিক বনায়ন প্রকল্পের অধীনে যে গাছগুলো রোপণ করা হয়েছে, সেগুলো কাটা না করে বরং গাছ বপনকারীদের সমমূল্যে টাকা প্রদান করা উচিত।
হাইকোর্টে শুনানি শেষে আদালত দেশে গাছ কাটার জন্য একটি অনুমতি প্রদানকারী কমিটি গঠন করতে নির্দেশ দেয়। কমিটি গঠন করতে পরিবেশ অধিদফতর এবং স্থানীয় প্রশাসনকে ৭ দিনের মধ্যে কার্যক্রম শুরু করার জন্য বলা হয়েছে। কমিটিতে পরিবেশবিদ, শিক্ষাবিদ, আইনজীবী ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
এছাড়া আদালত সামাজিক বনায়ন বিধিমালা ২০০৪-এর সংশোধন করার নির্দেশনা দিয়েছে, যাতে রোপণকৃত গাছ কাটা না হয় এবং গাছের মূল্যের সমপরিমাণ টাকা বপনকারীদের প্রদান করা হয়।
এ বিষয়ে রিট পিটিশনের পক্ষে অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ বলেন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গাছ সংরক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং পরিবেশ দূষণ রোধে গাছ কাটার প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন। তিনি আরও বলেন, সামাজিক বনায়ন প্রকল্পের অধীনে যে গাছগুলো রোপণ করা হয়েছে, সেগুলো কাটা না করে বরং গাছ বপনকারীদের সমমূল্যে টাকা প্রদান করা উচিত।
হাইকোর্টে শুনানি শেষে আদালত দেশে গাছ কাটার জন্য একটি অনুমতি প্রদানকারী কমিটি গঠন করতে নির্দেশ দেয়। কমিটি গঠন করতে পরিবেশ অধিদফতর এবং স্থানীয় প্রশাসনকে ৭ দিনের মধ্যে কার্যক্রম শুরু করার জন্য বলা হয়েছে। কমিটিতে পরিবেশবিদ, শিক্ষাবিদ, আইনজীবী ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
এছাড়া আদালত সামাজিক বনায়ন বিধিমালা ২০০৪-এর সংশোধন করার নির্দেশনা দিয়েছে, যাতে রোপণকৃত গাছ কাটা না হয় এবং গাছের মূল্যের সমপরিমাণ টাকা বপনকারীদের প্রদান করা হয়।