মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর অভিযান শুরু করার পর দেশটির বিভিন্ন স্থান থেকে এমন দৃশ্য উঠে এসেছে, যেখানে অভিবাসীদের হাতকড়া পরিয়ে ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে। এসব ঘটনার প্রেক্ষাপটে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন মার্কিন গায়িকা ও অভিনেত্রী সেলেনা গোমেজ।
গতকাল (২৭ জানুয়ারি) সেলেনা তার ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে একটি ভিডিও পোস্ট করেন, যেখানে তাকে অঝোরে কাঁদতে দেখা যায়। ভিডিওটির ক্যাপশনে সেলেনা লেখেন, “আমি দুঃখিত।” পরে সমালোচনার মুখে এই ভিডিওটি মুছে ফেলতে বাধ্য হন তিনি।
ভিডিওতে সেলেনা বলেন, “সবাইকে বলতে চাই, আমি খুবই দুঃখিত। অনেক মানুষ হামলার শিকার হচ্ছেন, শিশুরাও বাদ যাচ্ছে না। আমি বুঝতে পারছি না, কী হচ্ছে। আমি খুবই দুঃখিত। যদি আমি কিছু করতে পারতাম! তবে সেটা সম্ভব নয়। আমি জানি না কী করব। তবে আমি প্রতিজ্ঞা করছি, যা সম্ভব তার সবকিছু করব।”
সেলেনা গোমেজের পরিবার মেক্সিকো থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী হিসেবে এসেছিল। এক সাক্ষাৎকারে সেলেনা জানিয়েছিলেন, তার ফুফু ১৯৭০ সালে মেক্সিকোর সীমান্ত পার হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করার জন্য একটি ট্রাকের পেছনে ওঠেন, তার পিছু পিছু আসেন সেলেনার দাদা-দাদি। সেলেনার বাবা টেক্সাসে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৯২ সালে সেখানেই সেলেনার জন্ম হয়।
গতকাল (২৭ জানুয়ারি) সেলেনা তার ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে একটি ভিডিও পোস্ট করেন, যেখানে তাকে অঝোরে কাঁদতে দেখা যায়। ভিডিওটির ক্যাপশনে সেলেনা লেখেন, “আমি দুঃখিত।” পরে সমালোচনার মুখে এই ভিডিওটি মুছে ফেলতে বাধ্য হন তিনি।
ভিডিওতে সেলেনা বলেন, “সবাইকে বলতে চাই, আমি খুবই দুঃখিত। অনেক মানুষ হামলার শিকার হচ্ছেন, শিশুরাও বাদ যাচ্ছে না। আমি বুঝতে পারছি না, কী হচ্ছে। আমি খুবই দুঃখিত। যদি আমি কিছু করতে পারতাম! তবে সেটা সম্ভব নয়। আমি জানি না কী করব। তবে আমি প্রতিজ্ঞা করছি, যা সম্ভব তার সবকিছু করব।”
সেলেনা গোমেজের পরিবার মেক্সিকো থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী হিসেবে এসেছিল। এক সাক্ষাৎকারে সেলেনা জানিয়েছিলেন, তার ফুফু ১৯৭০ সালে মেক্সিকোর সীমান্ত পার হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করার জন্য একটি ট্রাকের পেছনে ওঠেন, তার পিছু পিছু আসেন সেলেনার দাদা-দাদি। সেলেনার বাবা টেক্সাসে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৯২ সালে সেখানেই সেলেনার জন্ম হয়।