জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, কেরানীগঞ্জে চাঁদাবাজি ও জমি বাণিজ্য এখনো চলছে, যা বন্ধ করা জরুরি। তিনি দাবি করেন, আগের মতোই চাঁদাবাজির প্রবণতা অব্যাহত থাকলেও শুধু নিয়ন্ত্রণকারীদের হাত পরিবর্তন হয়েছে। এ বিষয়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুরে কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের শহীদ মিনার চত্বরে আয়োজিত এক পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকার দোহারে একটি সভায় যোগ দেওয়ার পথে কেরানীগঞ্জে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য দেন তিনি।
এ সময় তিনি বুড়িগঙ্গা নদীর খালগুলোর অবস্থা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন। সারজিস আলম বলেন, "কেরানীগঞ্জে প্রবেশের পথে আমি দেখেছি, খালগুলো কার্যত ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। সঠিকভাবে খনন ও সংরক্ষণ করা হলে এগুলো পর্যটনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠতে পারত। উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য বাজেট বরাদ্দ থাকলেও তা যথাযথভাবে কাজে লাগানো হয়নি।"
তিনি আরও বলেন, "বাজেটের অর্থ যেন সঠিকভাবে ব্যবহৃত হয় এবং স্থানীয় জনগণ উন্নয়নের প্রকৃত সুফল পায়, তা নিশ্চিত করতে হবে।"
পথসভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী হাসিবুল ইসলাম, রাসেল আহমেদ, কেরানীগঞ্জ প্রতিনিধি আল-আমিন, মিনহাজ হোসেন, জাবেদ হোসেন ও সায়মন চৌধুরী।
মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুরে কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের শহীদ মিনার চত্বরে আয়োজিত এক পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকার দোহারে একটি সভায় যোগ দেওয়ার পথে কেরানীগঞ্জে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য দেন তিনি।
এ সময় তিনি বুড়িগঙ্গা নদীর খালগুলোর অবস্থা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন। সারজিস আলম বলেন, "কেরানীগঞ্জে প্রবেশের পথে আমি দেখেছি, খালগুলো কার্যত ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। সঠিকভাবে খনন ও সংরক্ষণ করা হলে এগুলো পর্যটনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠতে পারত। উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য বাজেট বরাদ্দ থাকলেও তা যথাযথভাবে কাজে লাগানো হয়নি।"
তিনি আরও বলেন, "বাজেটের অর্থ যেন সঠিকভাবে ব্যবহৃত হয় এবং স্থানীয় জনগণ উন্নয়নের প্রকৃত সুফল পায়, তা নিশ্চিত করতে হবে।"
পথসভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী হাসিবুল ইসলাম, রাসেল আহমেদ, কেরানীগঞ্জ প্রতিনিধি আল-আমিন, মিনহাজ হোসেন, জাবেদ হোসেন ও সায়মন চৌধুরী।