আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব।
রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা ১০ মিনিটের দিকে শুরু হয় আখেরি মোনাজাত। শেষ হয় সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটে।
মোনাজাত পরিচালনা করেন বাংলাদেশের মাওলানা জুবায়ের।
এর আগে বাদ ফজর থেকে ভারতের মাওলানা আব্দুর রহমান হেদায়েতি বয়ান করেন। যারা এখান থেকে চিল্লা, তিন চিল্লার জন্য জামাতে বের হবেন, তারা জামাতে গিয়ে কি আমল করবে এবং মহল্লায় যারা এখান থেকে ফিরে যাচ্ছেন তারা নিজ এলাকায় গিয়ে কি আমল করবে তার দিকনির্দেশনামূলক বয়ান করেন তিনি। মাওলানা আব্দুল মতিন তা বাংলায় অনুবাদ করছেন।
এই বয়ানের পরেই ভারতের মাওলানা ইব্রাহিম দেওলা সাহেব নসিহতমূলক বয়ান করেন। তা বাংলায় অনুবাদ করবেন মাওলানা জুবায়ের।
আখেরি মোনাজাতের আগে সকাল ৬টা থেকে ঢাকার ৩০০ ফিটের মাথায়, ধউর ব্রিজের মাথায় এবং ভোগড়া বাইপাস মোড় থেকে ইজতেমাগামী সব যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
এর আগে টঙ্গীর তুরাগ তীরে গত শুক্রবার শুরু হয় তাবলিগ জামাতের শুরায়ে নেজামের অনুসারীদের আয়োজনে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব।
ইজতেমার দ্বিতীয় দিন শনিবার বাদ আসর অনুষ্ঠিত হয় যৌতুকবিহীন ৬৩টি বিয়ে।
আখেরি মোনাজাতে অংশ নিতে আশপাশের এলাকার মুসল্লিদের পদচারণে ইজতেমা ময়দান জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।
তাবলিগের ছয় উসুলের বয়ানে মানুষের মধ্যে দ্বীন প্রতিষ্ঠা করা এবং দ্বীনের বাণী সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ার পদ্ধতি এবং বিশ্বের মুসলমানদের কীভাবে ঐক্যবদ্ধ করা যায়, সেসব বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
প্রথম ধাপের ইজতেমায় অংশগ্রহণ করছেন ৪১ জেলা ও ঢাকার একাংশের মুসল্লিরা। এরপর আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমা। এ ধাপে অংশ নেবেন ২২ জেলা ও ঢাকার বাকি অংশের মুসল্লিরা।
রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা ১০ মিনিটের দিকে শুরু হয় আখেরি মোনাজাত। শেষ হয় সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটে।
মোনাজাত পরিচালনা করেন বাংলাদেশের মাওলানা জুবায়ের।
এর আগে বাদ ফজর থেকে ভারতের মাওলানা আব্দুর রহমান হেদায়েতি বয়ান করেন। যারা এখান থেকে চিল্লা, তিন চিল্লার জন্য জামাতে বের হবেন, তারা জামাতে গিয়ে কি আমল করবে এবং মহল্লায় যারা এখান থেকে ফিরে যাচ্ছেন তারা নিজ এলাকায় গিয়ে কি আমল করবে তার দিকনির্দেশনামূলক বয়ান করেন তিনি। মাওলানা আব্দুল মতিন তা বাংলায় অনুবাদ করছেন।
এই বয়ানের পরেই ভারতের মাওলানা ইব্রাহিম দেওলা সাহেব নসিহতমূলক বয়ান করেন। তা বাংলায় অনুবাদ করবেন মাওলানা জুবায়ের।
আখেরি মোনাজাতের আগে সকাল ৬টা থেকে ঢাকার ৩০০ ফিটের মাথায়, ধউর ব্রিজের মাথায় এবং ভোগড়া বাইপাস মোড় থেকে ইজতেমাগামী সব যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
এর আগে টঙ্গীর তুরাগ তীরে গত শুক্রবার শুরু হয় তাবলিগ জামাতের শুরায়ে নেজামের অনুসারীদের আয়োজনে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব।
ইজতেমার দ্বিতীয় দিন শনিবার বাদ আসর অনুষ্ঠিত হয় যৌতুকবিহীন ৬৩টি বিয়ে।
আখেরি মোনাজাতে অংশ নিতে আশপাশের এলাকার মুসল্লিদের পদচারণে ইজতেমা ময়দান জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।
তাবলিগের ছয় উসুলের বয়ানে মানুষের মধ্যে দ্বীন প্রতিষ্ঠা করা এবং দ্বীনের বাণী সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ার পদ্ধতি এবং বিশ্বের মুসলমানদের কীভাবে ঐক্যবদ্ধ করা যায়, সেসব বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
প্রথম ধাপের ইজতেমায় অংশগ্রহণ করছেন ৪১ জেলা ও ঢাকার একাংশের মুসল্লিরা। এরপর আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমা। এ ধাপে অংশ নেবেন ২২ জেলা ও ঢাকার বাকি অংশের মুসল্লিরা।