ইরানের দক্ষিণ উপকূলে একটি নতুন ভূগর্ভস্থ ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপনা উন্মোচন করেছে ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি)-এর নৌবাহিনী শাখা।
শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এই ভূগর্ভস্থ নৌঘাঁটির উন্মোচন করা হয়।
ইসরায়েলের সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল এক প্রতিবেদনে জানায়, উন্মোচিত ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপনা থেকে শত শত ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র শত্রুপক্ষের ইলেক্ট্রিক ওয়ারফেয়ার ধ্বংস করতে সক্ষম।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মাটির নীচে শত শত মিটার গভীরে রাখা ক্ষেপণাস্ত্রগুলো খুব অল্প সময়ের মধ্যে কার্যকর হতে পারে। এগুলো শত শত কিলোমিটার দূর থেকে ছোড়া এবং অপারেট করা যাবে। এছাড়াও, সমুদ্রের অনেক দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম এই মিসাইল সিস্টেম।
আইআরজিসি প্রধান জেনারেল হোসেইন সালামি এবং নৌবাহিনী কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল আলিরেজা তাংসিরি উক্ত স্থাপনা পরিদর্শন করেছেন। তবে, নিরাপত্তার স্বার্থে মিসাইল স্থাপনাটির অবস্থান গোপন রাখা হয়েছে।
শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এই ভূগর্ভস্থ নৌঘাঁটির উন্মোচন করা হয়।
ইসরায়েলের সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল এক প্রতিবেদনে জানায়, উন্মোচিত ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপনা থেকে শত শত ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র শত্রুপক্ষের ইলেক্ট্রিক ওয়ারফেয়ার ধ্বংস করতে সক্ষম।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মাটির নীচে শত শত মিটার গভীরে রাখা ক্ষেপণাস্ত্রগুলো খুব অল্প সময়ের মধ্যে কার্যকর হতে পারে। এগুলো শত শত কিলোমিটার দূর থেকে ছোড়া এবং অপারেট করা যাবে। এছাড়াও, সমুদ্রের অনেক দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম এই মিসাইল সিস্টেম।
আইআরজিসি প্রধান জেনারেল হোসেইন সালামি এবং নৌবাহিনী কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল আলিরেজা তাংসিরি উক্ত স্থাপনা পরিদর্শন করেছেন। তবে, নিরাপত্তার স্বার্থে মিসাইল স্থাপনাটির অবস্থান গোপন রাখা হয়েছে।