টঙ্গীর তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বে পাঁচ মুসল্লি মারা গেছেন। রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) সকালে আখেরি মোনাজাতের আগ মুহূর্ত পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে তারা মারা যান।মারা যাওয়া পাঁচ মুসল্লি হলেন, ভোলার চরফ্যাশন থানা এলাকার হাজী আব্দুল গফুর (৭৫), হবিগঞ্জ সদর উপজেলার রামনগর তিন নম্বর তেগরিয়া এলাকার বাসিন্দা রমিজ আলী (৬০), একই জেলার বাহুবল থানার রাগবপুর এলাকার বাসিন্দা ইয়াকুব আলী (৬০), শেরপুরের শ্রীবর্দী থানার তিন নম্বর রাণী শিমুল এলাকার বাসিন্দা ছাবেত আলী (৭০) ও খুলনার ডুমুরিয়া থানার ডুমুরিয়া বাজার এলাকার আব্দুল কুদ্দুস গাজী (৬০)।
শুরায়ী নেজাম (মাওলানা জুবায়ের) অনুসারীদের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ওই পাঁচ মুসল্লি তাবলিগ জামাতের সাথীদের সঙ্গে বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নেন।ইজতেমার প্রথম দিন শুক্রবার আসরের নামাজের পর ইজতেমা ময়দানে ৪৬ নম্বর খিত্তায় অবস্থানকালে ছাবেত আলীর মৃত্যু হয়। এর আগে বেলা ১১টার দিকে আব্দুল কুদ্দুস গাজী বার্ধক্যজনিত কারণে ইজতেমা ময়দানে মারা যান।শনিবার সন্ধ্যায় মাগরিবের আগে হাজী আব্দুল গফুর বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান। এর আগে বিকেলে রমিজ আলী এবং ভোর রাতে ইয়াকুব আলী মারা যান।
বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) বাদ মাগরিব ভারতের মাওলানা ইব্রাহিম দেওলার আম বয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। রবিবার ২ ফেব্রুয়ারি সকালে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে তা শেষ হয়।
শুরায়ী নেজাম (মাওলানা জুবায়ের) অনুসারীদের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ওই পাঁচ মুসল্লি তাবলিগ জামাতের সাথীদের সঙ্গে বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নেন।ইজতেমার প্রথম দিন শুক্রবার আসরের নামাজের পর ইজতেমা ময়দানে ৪৬ নম্বর খিত্তায় অবস্থানকালে ছাবেত আলীর মৃত্যু হয়। এর আগে বেলা ১১টার দিকে আব্দুল কুদ্দুস গাজী বার্ধক্যজনিত কারণে ইজতেমা ময়দানে মারা যান।শনিবার সন্ধ্যায় মাগরিবের আগে হাজী আব্দুল গফুর বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান। এর আগে বিকেলে রমিজ আলী এবং ভোর রাতে ইয়াকুব আলী মারা যান।
বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) বাদ মাগরিব ভারতের মাওলানা ইব্রাহিম দেওলার আম বয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। রবিবার ২ ফেব্রুয়ারি সকালে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে তা শেষ হয়।