ভারতীয় নারী অনূর্ধ্ব-১৯ দল দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৯ উইকেটে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জিতেছে।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের বায়ামাস ওভালে অনুষ্ঠিত ফাইনালে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। তবে শুরু থেকেই ভারতীয় বোলারদের দাপটে চাপে পড়ে যায় প্রোটিয়ারা। মাত্র ২০ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করলেও তা সফল হয়নি। দলটির পক্ষে সর্বোচ্চ ২৩ রান আসে মাইকি মুলদারের ব্যাট থেকে। গঙ্গাদি তৃশার দুর্দান্ত বোলিংয়ে ৮২ রানে অলআউট হয় দক্ষিণ আফ্রিকা। তৃশা ৩টি উইকেট নেন।
জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারত ৮ রানেই ওপেনার কামালিনিকে হারায়। তবে এরপর তৃশা ও সানিকের দুর্দান্ত জুটি দলকে সহজ জয়ের পথে নিয়ে যায়। তৃশা ৩৩ বলে ৪৪ রানে অপরাজিত থাকেন, আর সানিক করেন ২৬ রান।
এই জয়ের ফলে ভারত টানা দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা ঘরে তুলল। ২০২৩ সালের আসরেও তারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। পরবর্তী আসর অনুষ্ঠিত হবে ২০২৭ সালে, যা যৌথভাবে আয়োজন করবে বাংলাদেশ ও নেপাল।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের বায়ামাস ওভালে অনুষ্ঠিত ফাইনালে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। তবে শুরু থেকেই ভারতীয় বোলারদের দাপটে চাপে পড়ে যায় প্রোটিয়ারা। মাত্র ২০ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করলেও তা সফল হয়নি। দলটির পক্ষে সর্বোচ্চ ২৩ রান আসে মাইকি মুলদারের ব্যাট থেকে। গঙ্গাদি তৃশার দুর্দান্ত বোলিংয়ে ৮২ রানে অলআউট হয় দক্ষিণ আফ্রিকা। তৃশা ৩টি উইকেট নেন।
জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারত ৮ রানেই ওপেনার কামালিনিকে হারায়। তবে এরপর তৃশা ও সানিকের দুর্দান্ত জুটি দলকে সহজ জয়ের পথে নিয়ে যায়। তৃশা ৩৩ বলে ৪৪ রানে অপরাজিত থাকেন, আর সানিক করেন ২৬ রান।
এই জয়ের ফলে ভারত টানা দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা ঘরে তুলল। ২০২৩ সালের আসরেও তারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। পরবর্তী আসর অনুষ্ঠিত হবে ২০২৭ সালে, যা যৌথভাবে আয়োজন করবে বাংলাদেশ ও নেপাল।