এমবিবিএস ডিগ্রি ছাড়াই অপারেশন করছিলেন ফিরোজ কবির, এমন চাঞ্চল্যকর ঘটনায় যশোরের কেশবপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাকে দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন।
শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাতে কপোতাক্ষ সার্জিক্যাল ক্লিনিকে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। তখন তিনি হার্নিওপ্লাস্টি অপারেশন করছিলেন, কিন্তু কোনো সার্জন বা অ্যানেস্থেটিস্ট সেখানে উপস্থিত ছিলেন না। শুধু তাই নয়, তিনি খালি গায়েই অপারেশন করছিলেন, যা দেখে উপস্থিত কর্মকর্তারা হতবাক হয়ে যান।
ফিরোজ কবির কেশবপুর উপজেলার সাগরদাঁড়ি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের উপ-সহকারী মেডিকেল অফিসার (স্যাকমো)। তবে তিনি নিজেকে সার্জন পরিচয় দিয়ে নিয়মিত অপারেশন করে আসছিলেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যানেস্থেটিস্ট ডা. ইমদাদ হোসেন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা জানতে পারেন, ফিরোজ কবির অপারেশন করছেন। পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. আলমগীরের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা মো. শরীফ নেওয়াজ জানান, দণ্ডবিধির ১৭০/৭১ ধারায় সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ডের বিধান থাকলেও পরিস্থিতি বিবেচনায় ফিরোজ কবিরকে দুই মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
তবে চিকিৎসকদের অনেকেই মনে করেন, একাধিকবার ধরা পড়ার পরও ফিরোজ কবিরকে কঠোর শাস্তি দেওয়া হয়নি, যা ভবিষ্যতে আরও বড় বিপদের কারণ হতে পারে। তারা এ ধরনের অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাতে কপোতাক্ষ সার্জিক্যাল ক্লিনিকে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। তখন তিনি হার্নিওপ্লাস্টি অপারেশন করছিলেন, কিন্তু কোনো সার্জন বা অ্যানেস্থেটিস্ট সেখানে উপস্থিত ছিলেন না। শুধু তাই নয়, তিনি খালি গায়েই অপারেশন করছিলেন, যা দেখে উপস্থিত কর্মকর্তারা হতবাক হয়ে যান।
ফিরোজ কবির কেশবপুর উপজেলার সাগরদাঁড়ি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের উপ-সহকারী মেডিকেল অফিসার (স্যাকমো)। তবে তিনি নিজেকে সার্জন পরিচয় দিয়ে নিয়মিত অপারেশন করে আসছিলেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যানেস্থেটিস্ট ডা. ইমদাদ হোসেন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা জানতে পারেন, ফিরোজ কবির অপারেশন করছেন। পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. আলমগীরের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা মো. শরীফ নেওয়াজ জানান, দণ্ডবিধির ১৭০/৭১ ধারায় সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ডের বিধান থাকলেও পরিস্থিতি বিবেচনায় ফিরোজ কবিরকে দুই মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
তবে চিকিৎসকদের অনেকেই মনে করেন, একাধিকবার ধরা পড়ার পরও ফিরোজ কবিরকে কঠোর শাস্তি দেওয়া হয়নি, যা ভবিষ্যতে আরও বড় বিপদের কারণ হতে পারে। তারা এ ধরনের অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।