স্টারবাক্স ক্যাফেতে ঢুকলেই এখন থেকে কিছু না কিছু কিনতে হবে, অন্যথায় বের হয়ে যেতে হবে—এমনই নতুন নীতি চালু করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টারবাক্স শাখাগুলোতে ইতোমধ্যে নতুন এই বিধিনিষেধ কার্যকর করা হয়েছে। প্রায় সাত বছর ধরে চলা আগের নীতির পুরোপুরি বিপরীতে গিয়ে এবার কাস্টমারদের অর্ডার করা বাধ্যতামূলক করেছে কোম্পানিটি।
এর আগে, কেউ কিছু কিনুক বা না কিনুক, স্টারবাক্সে বসে সময় কাটানো বা বাথরুম ব্যবহারের অনুমতি ছিল সবার জন্য উন্মুক্ত। কিন্তু এবার সেই সুবিধা তুলে নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
স্টারবাক্সের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে বিতর্ক শুরু হয়েছে। বিশেষ করে, প্রতিষ্ঠানটির অন্যতম প্রধান শেয়ারহোল্ডার ভ্যানগার্ড গ্রুপ (৯% শেয়ার মালিক) এ সিদ্ধান্তের পেছনে প্রভাব রেখেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, নতুন নীতিমালায় স্টোরের ভেতরে হয়রানি, সহিংসতা, হুমকি, মদ্যপান, ধূমপান এবং হাতাহাতির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। সেই সঙ্গে দোকানজুড়ে সাইনবোর্ড লাগিয়ে নিয়ম জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
বই পড়ে সময় কাটানো, বিনা কারণে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আড্ডা দেওয়া—এসব যেন স্টারবাক্সে এখন অতীত! কাস্টমাররা নতুন নিয়ম কীভাবে গ্রহণ করেন, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টারবাক্স শাখাগুলোতে ইতোমধ্যে নতুন এই বিধিনিষেধ কার্যকর করা হয়েছে। প্রায় সাত বছর ধরে চলা আগের নীতির পুরোপুরি বিপরীতে গিয়ে এবার কাস্টমারদের অর্ডার করা বাধ্যতামূলক করেছে কোম্পানিটি।
এর আগে, কেউ কিছু কিনুক বা না কিনুক, স্টারবাক্সে বসে সময় কাটানো বা বাথরুম ব্যবহারের অনুমতি ছিল সবার জন্য উন্মুক্ত। কিন্তু এবার সেই সুবিধা তুলে নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
স্টারবাক্সের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে বিতর্ক শুরু হয়েছে। বিশেষ করে, প্রতিষ্ঠানটির অন্যতম প্রধান শেয়ারহোল্ডার ভ্যানগার্ড গ্রুপ (৯% শেয়ার মালিক) এ সিদ্ধান্তের পেছনে প্রভাব রেখেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, নতুন নীতিমালায় স্টোরের ভেতরে হয়রানি, সহিংসতা, হুমকি, মদ্যপান, ধূমপান এবং হাতাহাতির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। সেই সঙ্গে দোকানজুড়ে সাইনবোর্ড লাগিয়ে নিয়ম জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
বই পড়ে সময় কাটানো, বিনা কারণে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আড্ডা দেওয়া—এসব যেন স্টারবাক্সে এখন অতীত! কাস্টমাররা নতুন নিয়ম কীভাবে গ্রহণ করেন, সেটাই এখন দেখার বিষয়।