বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং মিডিয়ার ভূমিকা নিয়ে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি দেশের মিডিয়ায় আওয়ামী লীগের দালালদের দীর্ঘ সময়ের আধিপত্যের সমালোচনা করে বলেছেন, ‘দেড়যুগেরও বেশি সময় ধরে দেশের মিডিয়ায় আওয়ামী দালালদের আধিপত্য রয়েছে এবং তাদেরকে সরানো যায়নি। কিছুদিন পর আমরা দেখবো, খুনিরা সবাই বাইরে এবং বিপ্লবীরা সবাই জেলে।’
হাসনাত আবদুল্লাহ তার ফেসবুক পোস্টে আরও উল্লেখ করেছেন, মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সভাপতি বুলবুলের ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনার পক্ষে বিবৃতি পাঠানোর ঘটনায় গণমাধ্যমের ভূমিকার প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তিনি লিখেছেন, ‘বুলবুল পলাতক অবস্থায় ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনার পক্ষে বিবৃতি পাঠায়, আর কালের কণ্ঠ সেটি ছাপায়! বুঝতে পারছেন ব্যাপারটা?’
তিনি অভিযোগ করেছেন যে, বর্তমানে আমলা এবং মিডিয়া একসাথে আওয়ামী অপরাধের বৈধতা প্রদানে কাজ করছে এবং দীর্ঘ সময় ধরে জনগণের সংগ্রামী চেহারাকে জঙ্গি ট্যাগ দিয়ে সমাজে বিভাজন সৃষ্টি করেছে। আরও বলেন, ‘আমরা যখন এসব আমলা ও মিডিয়ার বিরুদ্ধে কথা বলেছি, তখন তারা প্রশ্ন তুলেছে—আমাদের এই দায়িত্ব কে দিয়েছে?’
হাসনাত আবদুল্লাহ এমন মন্তব্য করেছেন যে, এই আমলা ও মিডিয়া দিয়ে ইনসাফ কায়েমের আশা করা উচিত নয় এবং তিনি এমন শাসক ব্যবস্থাকে ফ্যাসিবাদ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ তার ফেসবুক পোস্টে আরও উল্লেখ করেছেন, মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সভাপতি বুলবুলের ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনার পক্ষে বিবৃতি পাঠানোর ঘটনায় গণমাধ্যমের ভূমিকার প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তিনি লিখেছেন, ‘বুলবুল পলাতক অবস্থায় ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনার পক্ষে বিবৃতি পাঠায়, আর কালের কণ্ঠ সেটি ছাপায়! বুঝতে পারছেন ব্যাপারটা?’
তিনি অভিযোগ করেছেন যে, বর্তমানে আমলা এবং মিডিয়া একসাথে আওয়ামী অপরাধের বৈধতা প্রদানে কাজ করছে এবং দীর্ঘ সময় ধরে জনগণের সংগ্রামী চেহারাকে জঙ্গি ট্যাগ দিয়ে সমাজে বিভাজন সৃষ্টি করেছে। আরও বলেন, ‘আমরা যখন এসব আমলা ও মিডিয়ার বিরুদ্ধে কথা বলেছি, তখন তারা প্রশ্ন তুলেছে—আমাদের এই দায়িত্ব কে দিয়েছে?’
হাসনাত আবদুল্লাহ এমন মন্তব্য করেছেন যে, এই আমলা ও মিডিয়া দিয়ে ইনসাফ কায়েমের আশা করা উচিত নয় এবং তিনি এমন শাসক ব্যবস্থাকে ফ্যাসিবাদ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।