যুক্তরাষ্ট্রের ৩৯তম প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার মৃত্যুর পর মরণোত্তর গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন। গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর ১০০ বছর বয়সে প্রয়াত হন তিনি। আজ বাংলাদেশ সময় সকালে লস অ্যাঞ্জেলেসে অনুষ্ঠিত ৬৭তম গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসে এই পুরস্কার ঘোষণা করা হয়।
অডিও বুক, ন্যারেশন অ্যান্ড স্টোরিটেলিং রেকর্ডিং বিভাগে জিমি কার্টার গ্র্যামি জিতেছেন তার আত্মজীবনীমূলক অডিওবুক ‘লাস্ট সানডেস ইন প্লেনস: আ সেন্টিনিয়াল সেলিব্রেশন’-এর জন্য। ২০২৪ সালের আগস্টে এই বইয়ের অডিও সংস্করণ রেকর্ড করা হয়েছিল। কিন্তু তার কয়েক মাস পর, ১০০তম জন্মদিন উদযাপনের পরই ডিসেম্বর মাসে তিনি মারা যান।
গ্র্যামির মঞ্চে জিমি কার্টারের হয়ে পুরস্কার গ্রহণ করেন তার নাতি জ্যাসন কার্টার। দাদার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তিনি আমার জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একজন মানুষ। আমাদের পরিবার তাঁর কণ্ঠস্বর ধরে রাখার জন্য এই রেকর্ডিং করেছিল, কিন্তু এটি যে এত বিশ্বজনীন হয়ে উঠবে, তা সত্যিই অবিস্মরণীয়।’
বেঁচে থাকলে জিমি কার্টারই হতেন প্রবীণতম গ্র্যামি বিজয়ী। তাঁর বাগ্মিতা ও অসাধারণ কণ্ঠস্বরের স্বীকৃতি স্বরূপ গ্র্যামির মাধ্যমে তাকে চিরস্মরণীয় করে রাখা হলো।
অডিও বুক, ন্যারেশন অ্যান্ড স্টোরিটেলিং রেকর্ডিং বিভাগে জিমি কার্টার গ্র্যামি জিতেছেন তার আত্মজীবনীমূলক অডিওবুক ‘লাস্ট সানডেস ইন প্লেনস: আ সেন্টিনিয়াল সেলিব্রেশন’-এর জন্য। ২০২৪ সালের আগস্টে এই বইয়ের অডিও সংস্করণ রেকর্ড করা হয়েছিল। কিন্তু তার কয়েক মাস পর, ১০০তম জন্মদিন উদযাপনের পরই ডিসেম্বর মাসে তিনি মারা যান।
গ্র্যামির মঞ্চে জিমি কার্টারের হয়ে পুরস্কার গ্রহণ করেন তার নাতি জ্যাসন কার্টার। দাদার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তিনি আমার জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একজন মানুষ। আমাদের পরিবার তাঁর কণ্ঠস্বর ধরে রাখার জন্য এই রেকর্ডিং করেছিল, কিন্তু এটি যে এত বিশ্বজনীন হয়ে উঠবে, তা সত্যিই অবিস্মরণীয়।’
বেঁচে থাকলে জিমি কার্টারই হতেন প্রবীণতম গ্র্যামি বিজয়ী। তাঁর বাগ্মিতা ও অসাধারণ কণ্ঠস্বরের স্বীকৃতি স্বরূপ গ্র্যামির মাধ্যমে তাকে চিরস্মরণীয় করে রাখা হলো।