ভারতের সংসদের বাজেট অধিবেশন শুরুর দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, এবারের অধিবেশন শুরুর আগে বিদেশি প্ররোচনার কোনো ছাপ নেই। তবে আজ সোমবার সেই শান্ত অধিবেশনেই উত্তেজনার ঝড় তোলে কুম্ভমেলায় পদপিষ্ট হয়ে বহু মানুষের মৃত্যুর ঘটনা।
বিরোধী দলগুলো, বিশেষ করে কংগ্রেস, তৃণমূল কংগ্রেস ও সমাজবাদী পার্টি, লোকসভা ও রাজ্যসভায় সরকারকে কাঠগড়ায় দাঁড় করায়। তারা জানতে চায়, কতজনের মৃত্যু হয়েছে, কতজন নিখোঁজ। সরকারিভাবে ৩০ জনের মৃত্যুর কথা বলা হলেও কোনো নির্দিষ্ট তালিকা প্রকাশ করা হয়নি। বিরোধীদের দাবি, শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে, অথচ সরকার প্রকৃত সংখ্যা গোপন করছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো কোনো তথ্যই পাচ্ছে না। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের পদত্যাগ দাবি করেন বিরোধীরা।
সংসদীয় মন্ত্রী কিরেন রিজিজু পরিস্থিতি শান্ত করতে অনুরোধ করলেও দুই কক্ষেই মোদি ও যোগীর বিরুদ্ধে স্লোগান চলতে থাকে। একপর্যায়ে লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা বিরোধীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনাদের সংসদে পাঠানো হয়েছে প্রশ্ন করতে, টেবিল ভাঙতে নয়।’ সরকার কুম্ভমেলা বিপর্যয় নিয়ে আলোচনায় রাজি না হওয়ায় বিরোধীরা ওয়াকআউট করে।
বিরোধী দলগুলো, বিশেষ করে কংগ্রেস, তৃণমূল কংগ্রেস ও সমাজবাদী পার্টি, লোকসভা ও রাজ্যসভায় সরকারকে কাঠগড়ায় দাঁড় করায়। তারা জানতে চায়, কতজনের মৃত্যু হয়েছে, কতজন নিখোঁজ। সরকারিভাবে ৩০ জনের মৃত্যুর কথা বলা হলেও কোনো নির্দিষ্ট তালিকা প্রকাশ করা হয়নি। বিরোধীদের দাবি, শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে, অথচ সরকার প্রকৃত সংখ্যা গোপন করছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো কোনো তথ্যই পাচ্ছে না। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের পদত্যাগ দাবি করেন বিরোধীরা।
সংসদীয় মন্ত্রী কিরেন রিজিজু পরিস্থিতি শান্ত করতে অনুরোধ করলেও দুই কক্ষেই মোদি ও যোগীর বিরুদ্ধে স্লোগান চলতে থাকে। একপর্যায়ে লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা বিরোধীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনাদের সংসদে পাঠানো হয়েছে প্রশ্ন করতে, টেবিল ভাঙতে নয়।’ সরকার কুম্ভমেলা বিপর্যয় নিয়ে আলোচনায় রাজি না হওয়ায় বিরোধীরা ওয়াকআউট করে।