২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ব্যাচেলর অব মেডিসিন ও ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) ভর্তি পরীক্ষায় কোটায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। সরকারি এবং বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. রুবীনা ইয়াসমিন সোমবার দুপুরে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের পরবর্তী সভার সিদ্ধান্ত আসা না পর্যন্ত কোটায় উত্তীর্ণদের ভর্তি স্থগিত থাকবে। এর আগে, গত বৃহস্পতিবার, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে মেডিকেল কলেজে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনা এবং তাঁদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত ৫ শতাংশ আসনে ভর্তি প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা হয়। উপদেষ্টা পরিষদ আগামী সভায় এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।
এদিকে, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা ১৭ জানুয়ারি সারা দেশে অনুষ্ঠিত হয়। ১ লাখ ৩১ হাজার ৭২৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬০ হাজার ৯৫ জন উত্তীর্ণ হন। মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ২৬৯টি আসন থাকলেও ১৯৩ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর কম নম্বর পেলেও মুক্তিযোদ্ধা কোটায় নির্বাচিত হওয়া নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। এর ফলে ২০ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিক্ষোভ করেন এবং ফল বাতিলের দাবিতে আন্দোলন করেন।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর পরবর্তী সভায় এই বিষয়টি নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।
এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের পরবর্তী সভার সিদ্ধান্ত আসা না পর্যন্ত কোটায় উত্তীর্ণদের ভর্তি স্থগিত থাকবে। এর আগে, গত বৃহস্পতিবার, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে মেডিকেল কলেজে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনা এবং তাঁদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত ৫ শতাংশ আসনে ভর্তি প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা হয়। উপদেষ্টা পরিষদ আগামী সভায় এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।
এদিকে, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা ১৭ জানুয়ারি সারা দেশে অনুষ্ঠিত হয়। ১ লাখ ৩১ হাজার ৭২৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬০ হাজার ৯৫ জন উত্তীর্ণ হন। মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ২৬৯টি আসন থাকলেও ১৯৩ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর কম নম্বর পেলেও মুক্তিযোদ্ধা কোটায় নির্বাচিত হওয়া নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। এর ফলে ২০ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিক্ষোভ করেন এবং ফল বাতিলের দাবিতে আন্দোলন করেন।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর পরবর্তী সভায় এই বিষয়টি নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।