ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শিগগিরই যুক্তরাষ্ট্র সফরে যেতে পারেন। সম্ভাব্য এই সফরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে তার বৈঠক হতে পারে। যদিও এখনো এ বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসেনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি সূত্রে জানা গেছে, মোদি আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্র সফরে যেতে পারেন। এটি হবে ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে তার সঙ্গে মোদির প্রথম বৈঠক। সফরের আগে ১০ ও ১১ ফেব্রুয়ারি ফ্রান্সের প্যারিসে একটি সম্মেলনে অংশ নেবেন মোদি।
এই সফর এমন এক সময়ে হতে পারে, যখন অভিবাসন ও শুল্কনীতি নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে। সম্প্রতি ট্রাম্প কানাডা ও মেক্সিকোর ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিলেও পরে তা স্থগিত করেন। তবে চীনা পণ্যের ওপর অতিরিক্ত কর বহাল রেখেছেন।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। মার্কিন সেনাবাহিনীর একটি উড়োজাহাজে করে ভারতীয়দের দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউএস ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই)।
প্রাথমিকভাবে ১৮ হাজার ভারতীয়কে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যার প্রথম দলটি ইতোমধ্যেই রওনা হয়েছে। তবে কোন অঙ্গরাজ্য থেকে তারা পাঠানো হয়েছে এবং ভারতে কোথায় নামবে, সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য মেলেনি।
মোদি-ট্রাম্প বৈঠকে অভিবাসনসহ বাণিজ্য, জ্বালানি ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি সূত্রে জানা গেছে, মোদি আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্র সফরে যেতে পারেন। এটি হবে ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে তার সঙ্গে মোদির প্রথম বৈঠক। সফরের আগে ১০ ও ১১ ফেব্রুয়ারি ফ্রান্সের প্যারিসে একটি সম্মেলনে অংশ নেবেন মোদি।
এই সফর এমন এক সময়ে হতে পারে, যখন অভিবাসন ও শুল্কনীতি নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে। সম্প্রতি ট্রাম্প কানাডা ও মেক্সিকোর ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিলেও পরে তা স্থগিত করেন। তবে চীনা পণ্যের ওপর অতিরিক্ত কর বহাল রেখেছেন।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। মার্কিন সেনাবাহিনীর একটি উড়োজাহাজে করে ভারতীয়দের দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউএস ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই)।
প্রাথমিকভাবে ১৮ হাজার ভারতীয়কে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যার প্রথম দলটি ইতোমধ্যেই রওনা হয়েছে। তবে কোন অঙ্গরাজ্য থেকে তারা পাঠানো হয়েছে এবং ভারতে কোথায় নামবে, সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য মেলেনি।
মোদি-ট্রাম্প বৈঠকে অভিবাসনসহ বাণিজ্য, জ্বালানি ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।