![](https://mytvbd.tv/public/postimages/67a330a384566.jpg)
বিদেশ থেকে আমদানি করা ৭৪টি গাড়ি শেষ পর্যন্ত প্রতি কেজি ২৪ টাকা ৫০ পয়সা দরে বিক্রি করলো চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজ। উন্মুক্ত নিলামে লোহা তৈরির প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি হয়ে গেলো কেটে স্ক্র্যাপ করা গাড়িগুলো।
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজের নিলাম শেডের চত্বরে রাখা হয়েছে ৭৪টি গাড়ির কাটা টুকরো। ছবি: ভিডিও থেকে নেয়াচট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজের নিলাম শেডের চত্বরে রাখা হয়েছিল ৭৪টি গাড়ির কাটা টুকরো। তার পাশের কক্ষে সেই টুকরো নিলামে বিক্রি করেছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা।
৫৮টি লটে ৭৪টি গাড়ি নিলামে বিক্রির জন্য প্রতি টনের ভিত্তি মূল্য ধরা হয়েছিল ৫৩ হাজার টাকা। কিন্তু নিলামে দর উঠে ২৪ হাজার ৫শ টাকা পর্যন্ত। অবশ্য ১৩ হাজার টাকা থেকেই শুরু হয়েছিল ডাক।চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজের উপকমিশনার মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম বলেন, ৭৪টি গাড়ির কাটা টুকরো বিক্রি হয়েছে। প্রতি টনের ভিত্তি মূল্য ধরা হয়েছিল ৫৩ হাজার টাকা।গত বছরের আগস্ট-সেপ্টেম্বরেই স্ক্র্যাপ করতে কাটা হয়েছিল ৭৪টি গাড়ি। মামলাসহ নানা জটিলতায় গাড়িগুলো আগেই চলাচল অনুপযোগী হয়ে পড়েছিল বলে দাবি কাস্টমসের। চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজের সহকারী কমিশনার (নিলাম) মোহাম্মদ সাকিব হোসেন বলেন, মামলাসহ নানা জটিলতায় গাড়িগুলো আগেই চলাচল অনুপযোগী হয়ে পড়েছিল। এজন্য এনবিআরের অনুমতি নিয়ে গাড়িগুলো স্ক্র্যাপ আকারে বিক্রি করা হয়েছে।
এদিকে, মূল্যবান ৭৪টি গাড়ি ভাঙারি হিসেবে বিক্রি করা নিয়ে বিডারদের অভিযোগের শেষ নেই। তারা বলেন, শর্তারোপের মাধ্যমে রি-রোলিং মিলগুলোকেই উন্মুক্ত নিলামে অংশ নেয়ার সুযোগ করে দেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, নিলামে চট্টগ্রামের ১৫টির বেশি রি-রোলিং মিল অংশ নেয়।
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজের নিলাম শেডের চত্বরে রাখা হয়েছে ৭৪টি গাড়ির কাটা টুকরো। ছবি: ভিডিও থেকে নেয়াচট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজের নিলাম শেডের চত্বরে রাখা হয়েছিল ৭৪টি গাড়ির কাটা টুকরো। তার পাশের কক্ষে সেই টুকরো নিলামে বিক্রি করেছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা।
৫৮টি লটে ৭৪টি গাড়ি নিলামে বিক্রির জন্য প্রতি টনের ভিত্তি মূল্য ধরা হয়েছিল ৫৩ হাজার টাকা। কিন্তু নিলামে দর উঠে ২৪ হাজার ৫শ টাকা পর্যন্ত। অবশ্য ১৩ হাজার টাকা থেকেই শুরু হয়েছিল ডাক।চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজের উপকমিশনার মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম বলেন, ৭৪টি গাড়ির কাটা টুকরো বিক্রি হয়েছে। প্রতি টনের ভিত্তি মূল্য ধরা হয়েছিল ৫৩ হাজার টাকা।গত বছরের আগস্ট-সেপ্টেম্বরেই স্ক্র্যাপ করতে কাটা হয়েছিল ৭৪টি গাড়ি। মামলাসহ নানা জটিলতায় গাড়িগুলো আগেই চলাচল অনুপযোগী হয়ে পড়েছিল বলে দাবি কাস্টমসের। চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজের সহকারী কমিশনার (নিলাম) মোহাম্মদ সাকিব হোসেন বলেন, মামলাসহ নানা জটিলতায় গাড়িগুলো আগেই চলাচল অনুপযোগী হয়ে পড়েছিল। এজন্য এনবিআরের অনুমতি নিয়ে গাড়িগুলো স্ক্র্যাপ আকারে বিক্রি করা হয়েছে।
এদিকে, মূল্যবান ৭৪টি গাড়ি ভাঙারি হিসেবে বিক্রি করা নিয়ে বিডারদের অভিযোগের শেষ নেই। তারা বলেন, শর্তারোপের মাধ্যমে রি-রোলিং মিলগুলোকেই উন্মুক্ত নিলামে অংশ নেয়ার সুযোগ করে দেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, নিলামে চট্টগ্রামের ১৫টির বেশি রি-রোলিং মিল অংশ নেয়।