
পাকিস্তান সরকার সরকারি চাকরিজীবীদের পরিবারের সদস্যদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে সরকারি চাকরি পাওয়ার ব্যবস্থা বাতিল করেছে। দেশটির সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউন জানায়, গত বছরের ১৮ অক্টোবর পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট এই ব্যবস্থাকে অসাংবিধানিক এবং বৈষম্যমূলক বলে রায় দেয়, এরপর সরকার এই ব্যবস্থা বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেয়।
এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের রায়ের তারিখ থেকে কোটা বাতিলের সিদ্ধান্তটি অবিলম্বে কার্যকর হবে। তবে, মৃত সরকারি চাকরিজীবীদের পরিবারের সদস্যরা প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে সহায়তা পাচ্ছেন। এছাড়া, সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারানো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের জন্য কোটা ব্যবস্থা বহাল থাকবে।
সুপ্রীম কোর্টের রায়ের আগে যারা ওই কোটার মাধ্যমে সরকারি চাকরি পেয়েছেন, তাদের চাকরি বহাল থাকবে বলে জানিয়েছে পাকিস্তান সরকার।
আগে, এই কোটা ব্যবস্থা অনুসারে, মৃত সরকারি চাকরিজীবীর স্বামী বা স্ত্রী এবং অবসরপ্রাপ্ত চাকরিজীবীর সন্তানরা উন্মুক্ত প্রতিযোগিতা ছাড়াই সরকারি চাকরি পেতেন।
এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের রায়ের তারিখ থেকে কোটা বাতিলের সিদ্ধান্তটি অবিলম্বে কার্যকর হবে। তবে, মৃত সরকারি চাকরিজীবীদের পরিবারের সদস্যরা প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে সহায়তা পাচ্ছেন। এছাড়া, সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারানো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের জন্য কোটা ব্যবস্থা বহাল থাকবে।
সুপ্রীম কোর্টের রায়ের আগে যারা ওই কোটার মাধ্যমে সরকারি চাকরি পেয়েছেন, তাদের চাকরি বহাল থাকবে বলে জানিয়েছে পাকিস্তান সরকার।
আগে, এই কোটা ব্যবস্থা অনুসারে, মৃত সরকারি চাকরিজীবীর স্বামী বা স্ত্রী এবং অবসরপ্রাপ্ত চাকরিজীবীর সন্তানরা উন্মুক্ত প্রতিযোগিতা ছাড়াই সরকারি চাকরি পেতেন।