
বলিউডের জনপ্রিয় সুরকার, গীতিকার ও গায়ক প্রীতম চক্রবর্তীর স্টুডিওতে ঘটে গেছে বড়সড় চুরির ঘটনা। স্টুডিও থেকে নগদ ৪০ লাখ রুপি চুরি করে পালিয়ে গেছেন এক অফিস সহকারী। এ ঘটনায় মালাড থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন প্রীতমের ম্যানেজার বিনীত ছেডা।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আশিস সায়াল (৩২), যিনি গত ৭ বছর ধরে প্রীতমের স্টুডিওতে কাজ করছিলেন। ঘটনার পর থেকে তার কোনো খোঁজ মিলছে না। মালাড পুলিশ ইতিমধ্যে তার মোবাইল ফোনের কল রেকর্ড খতিয়ে দেখছে এবং আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একটি প্রযোজনা সংস্থা প্রীতমকে কাজের জন্য অগ্রিম ৪০ লাখ রুপি পাঠায়। মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটির এক কর্মচারী প্রীতম চক্রবর্তীর মিউজিক স্টুডিও ‘ইউনিমিউজ রেকর্ডস প্রাইভেট লিমিটেড’-এ নগদ টাকা নিয়ে আসেন।
স্টুডিওতে থাকা ম্যানেজার বিনীত ছেডা নগদ টাকা গুনে একটি ট্রলি ব্যাগে রাখেন। সে সময় স্টুডিওতে উপস্থিত ছিলেন আশিস সায়াল, আহমেদ খান ও কমল দিশা।
কিছুক্ষণ পর বিনীত ছেডা কাগজপত্রে সই করানোর জন্য প্রীতমের বাসায় যান। রাত সাড়ে ১০টায় ফিরে এসে দেখেন, ব্যাগটি উধাও।
বিনীত ছেডা সহকর্মী আহমেদ খানকে জিজ্ঞেস করলে তিনি জানান, আশিস সায়াল ব্যাগটি নিয়ে গেছেন, এবং বলেছেন যে তিনি এটি প্রীতমের বাসায় পৌঁছে দেবেন। কিন্তু পরে তিনি সেখানে যাননি, স্টুডিওতেও ফেরেননি এবং তার ফোনও বন্ধ পাওয়া যায়।
প্রীতম প্রথমে কর্মীদের অপেক্ষা করতে বলেন, কারণ আশিস দীর্ঘদিন তার স্টুডিওতে কাজ করেছেন। কিন্তু কয়েকদিন পরেও তার কোনো খোঁজ না পেয়ে পুলিশে অভিযোগ করা হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, চুরি যাওয়া ব্যাগে ৫০০ রুপির ৮ হাজারটি নোট ছিল। তদন্তকারীরা আশিস সায়ালের আর্থিক অবস্থা খতিয়ে দেখছেন এবং সম্প্রতি তিনি কারও কাছ থেকে টাকা ধার করেছিলেন কিনা, তা যাচাই করা হচ্ছে। স্টুডিওতে উপস্থিত অন্যান্য কর্মীদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
এখন পর্যন্ত আশিস সায়ালের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। তবে পুলিশ জানিয়েছে, খুব শিগগিরই তাকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আশিস সায়াল (৩২), যিনি গত ৭ বছর ধরে প্রীতমের স্টুডিওতে কাজ করছিলেন। ঘটনার পর থেকে তার কোনো খোঁজ মিলছে না। মালাড পুলিশ ইতিমধ্যে তার মোবাইল ফোনের কল রেকর্ড খতিয়ে দেখছে এবং আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একটি প্রযোজনা সংস্থা প্রীতমকে কাজের জন্য অগ্রিম ৪০ লাখ রুপি পাঠায়। মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটির এক কর্মচারী প্রীতম চক্রবর্তীর মিউজিক স্টুডিও ‘ইউনিমিউজ রেকর্ডস প্রাইভেট লিমিটেড’-এ নগদ টাকা নিয়ে আসেন।
স্টুডিওতে থাকা ম্যানেজার বিনীত ছেডা নগদ টাকা গুনে একটি ট্রলি ব্যাগে রাখেন। সে সময় স্টুডিওতে উপস্থিত ছিলেন আশিস সায়াল, আহমেদ খান ও কমল দিশা।
কিছুক্ষণ পর বিনীত ছেডা কাগজপত্রে সই করানোর জন্য প্রীতমের বাসায় যান। রাত সাড়ে ১০টায় ফিরে এসে দেখেন, ব্যাগটি উধাও।
বিনীত ছেডা সহকর্মী আহমেদ খানকে জিজ্ঞেস করলে তিনি জানান, আশিস সায়াল ব্যাগটি নিয়ে গেছেন, এবং বলেছেন যে তিনি এটি প্রীতমের বাসায় পৌঁছে দেবেন। কিন্তু পরে তিনি সেখানে যাননি, স্টুডিওতেও ফেরেননি এবং তার ফোনও বন্ধ পাওয়া যায়।
প্রীতম প্রথমে কর্মীদের অপেক্ষা করতে বলেন, কারণ আশিস দীর্ঘদিন তার স্টুডিওতে কাজ করেছেন। কিন্তু কয়েকদিন পরেও তার কোনো খোঁজ না পেয়ে পুলিশে অভিযোগ করা হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, চুরি যাওয়া ব্যাগে ৫০০ রুপির ৮ হাজারটি নোট ছিল। তদন্তকারীরা আশিস সায়ালের আর্থিক অবস্থা খতিয়ে দেখছেন এবং সম্প্রতি তিনি কারও কাছ থেকে টাকা ধার করেছিলেন কিনা, তা যাচাই করা হচ্ছে। স্টুডিওতে উপস্থিত অন্যান্য কর্মীদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
এখন পর্যন্ত আশিস সায়ালের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। তবে পুলিশ জানিয়েছে, খুব শিগগিরই তাকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে।