
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার বাঁশজানি সীমান্তে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করেছে। এটি আজ সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকালে বাংলাদেশ-ভারত আন্তর্জাতিক মেইন পিলার ৯৭৮-এর সাবপিলার ৯ এসের পাশে স্থাপন করা হয়। সিসিটিভিটি পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার সাহেবগঞ্জ থানার ঝাকুয়াটারি গ্রামে স্থাপিত হয়েছে।
কুড়িগ্রাম ২২ বিজিবির পরিচালক লে. কর্নেল মুহাম্মদ মাসুদুর রহমান বিএসএফের সিসিটিভি স্থাপনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ ঘটনায় বিজিবি সদস্যরা তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে এবং পতাকা বৈঠকের আহ্বান করেছে।
বিজিবি-বিএসএফের মধ্যে বেশ কয়েকবার পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে উত্তেজনাপূর্ণ আলোচনা হয়। বিজিবি ক্যামেরা সরিয়ে নেওয়ার দাবি করলেও বিএসএফ এখনও এটি সরায়নি।
বাঁশজানি গ্রামের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, ক্যামেরাটি ভারতীয় অংশে স্থাপিত হলেও এর মুখ বাংলাদেশের দিকে রাখা হয়েছে। এতে তারা স্বাধীনভাবে চলাফেরায় বাধা অনুভব করছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা শামীম হোসেন বলেন, "ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী আমাদের মসজিদের পাশে তাদের অংশে সিসিটিভি ক্যামেরা বসিয়েছে। কিন্তু ক্যামেরার মুখ বাংলাদেশের দিকে থাকায় আমাদের চলাফেরায় সমস্যা হচ্ছে।"
লে. কর্নেল মুহাম্মদ মাসুদুর রহমান বলেন,"আমরা বিএসএফকে বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছি এবং পতাকা বৈঠকের আহ্বান করেছি। এখন পর্যন্ত তারা ক্যামেরা সরায়নি।"
কুড়িগ্রাম ২২ বিজিবির পরিচালক লে. কর্নেল মুহাম্মদ মাসুদুর রহমান বিএসএফের সিসিটিভি স্থাপনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ ঘটনায় বিজিবি সদস্যরা তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে এবং পতাকা বৈঠকের আহ্বান করেছে।
বিজিবি-বিএসএফের মধ্যে বেশ কয়েকবার পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে উত্তেজনাপূর্ণ আলোচনা হয়। বিজিবি ক্যামেরা সরিয়ে নেওয়ার দাবি করলেও বিএসএফ এখনও এটি সরায়নি।
বাঁশজানি গ্রামের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, ক্যামেরাটি ভারতীয় অংশে স্থাপিত হলেও এর মুখ বাংলাদেশের দিকে রাখা হয়েছে। এতে তারা স্বাধীনভাবে চলাফেরায় বাধা অনুভব করছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা শামীম হোসেন বলেন, "ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী আমাদের মসজিদের পাশে তাদের অংশে সিসিটিভি ক্যামেরা বসিয়েছে। কিন্তু ক্যামেরার মুখ বাংলাদেশের দিকে থাকায় আমাদের চলাফেরায় সমস্যা হচ্ছে।"
লে. কর্নেল মুহাম্মদ মাসুদুর রহমান বলেন,"আমরা বিএসএফকে বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছি এবং পতাকা বৈঠকের আহ্বান করেছি। এখন পর্যন্ত তারা ক্যামেরা সরায়নি।"