নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নেবে কমিশন। তবে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসার পরিকল্পনা কমিশনের নেই। কমিশন নির্ধারিত ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেবে।বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার এসব কথা বলেন। এ সময় সংস্কার কমিশনের অন্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।প্রবাসী ও জেলখানা আটকদের ভোটাধিকারসহ কয়েকটি বিষয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর কর্মকর্তাদের সঙ্গে এদিন বৈঠক করে কমিশন।
ওই বৈঠকের বিষয়ে ড. বদিউল আলম বলেন, অনুপস্থিত ও প্রবাসীদের ভোট কিভাবে নিশ্চিত করা যায়, আমরা সে বিষয় জানা-বুঝার চেষ্টা করছি। তার ভিত্তিতে আমরা কিছু সুপারিশ করব। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের সঙ্গে আলাপ করেছি। তাদের হিসাবে প্রবাসী আছে ১ কোটি ৩০ লাখ। আবার কোন কোন হিসাবে দেড় কোটি থেকে দুই কোটির বেশি প্রবাসী রয়েছে।তিনি আরও বলেন, আমরা যদি তাদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে না পারি। তবে বিরাট জনগোষ্ঠী ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হবে। তাই এটা আমাদের অগ্রধিকার থাকবে। চেষ্টা করব। তবে এটা চ্যালেঞ্জিং। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ড. বদিউল আলম বলেন, আমি মনে করি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো মতবিনিময়ের প্রয়োজন নেই। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে আমরা সুস্পষ্ট মতামত নেব।
তিনি বলেন, সুন্দর নির্বাচন উপহার দেওয়ার দায়িত্ব আমাদের নয়। নির্বাচন ব্যবস্থা বা নির্বাচন কার্যক্রম সুন্দরভাবে করার জন্য আমাদের কাজ হলো কিছু সুপারিশ করা। আগামী ৩১ ডিসেম্বর মধ্যেই সুপারিশ দেওয়ার সময় দেওয়া হয়েছে। আমরা এর মধ্যেই সুপারিশ করব। সার্চ কমিটি গঠন প্রসঙ্গে ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, সার্চ কমিটির কাজের সঙ্গে নির্বাচনী ব্যবস্থা সংস্কার কমিটির কাজের সরাসরি কোনো সম্পৃক্ততা নেই। তারা তাদের মতো কাজ করতে পারে। তবে নতুন যে নির্বাচন কমিশন গঠিত হবে, তাদের সঙ্গে আমাদের কাজে সম্পৃক্ততা আছে। আমরা যেসব সুপারিশ করবো, সেগুলোর অনেক কিছু সরকার বাস্তবায়ন করবে, অনেক সুপারিশ বাস্তবায়নের দায়িত্ব নতুন ইসির উপর পড়বে।
ওই বৈঠকের বিষয়ে ড. বদিউল আলম বলেন, অনুপস্থিত ও প্রবাসীদের ভোট কিভাবে নিশ্চিত করা যায়, আমরা সে বিষয় জানা-বুঝার চেষ্টা করছি। তার ভিত্তিতে আমরা কিছু সুপারিশ করব। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের সঙ্গে আলাপ করেছি। তাদের হিসাবে প্রবাসী আছে ১ কোটি ৩০ লাখ। আবার কোন কোন হিসাবে দেড় কোটি থেকে দুই কোটির বেশি প্রবাসী রয়েছে।তিনি আরও বলেন, আমরা যদি তাদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে না পারি। তবে বিরাট জনগোষ্ঠী ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হবে। তাই এটা আমাদের অগ্রধিকার থাকবে। চেষ্টা করব। তবে এটা চ্যালেঞ্জিং। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ড. বদিউল আলম বলেন, আমি মনে করি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো মতবিনিময়ের প্রয়োজন নেই। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে আমরা সুস্পষ্ট মতামত নেব।
তিনি বলেন, সুন্দর নির্বাচন উপহার দেওয়ার দায়িত্ব আমাদের নয়। নির্বাচন ব্যবস্থা বা নির্বাচন কার্যক্রম সুন্দরভাবে করার জন্য আমাদের কাজ হলো কিছু সুপারিশ করা। আগামী ৩১ ডিসেম্বর মধ্যেই সুপারিশ দেওয়ার সময় দেওয়া হয়েছে। আমরা এর মধ্যেই সুপারিশ করব। সার্চ কমিটি গঠন প্রসঙ্গে ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, সার্চ কমিটির কাজের সঙ্গে নির্বাচনী ব্যবস্থা সংস্কার কমিটির কাজের সরাসরি কোনো সম্পৃক্ততা নেই। তারা তাদের মতো কাজ করতে পারে। তবে নতুন যে নির্বাচন কমিশন গঠিত হবে, তাদের সঙ্গে আমাদের কাজে সম্পৃক্ততা আছে। আমরা যেসব সুপারিশ করবো, সেগুলোর অনেক কিছু সরকার বাস্তবায়ন করবে, অনেক সুপারিশ বাস্তবায়নের দায়িত্ব নতুন ইসির উপর পড়বে।