
ফিলিস্তিনের গোষ্ঠী হামাস ইসরাইলি জিম্মিদের মুক্তি স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছে। সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) এ সিদ্ধান্ত জানায় সংগঠনটি। গাজায় ইসরাইলের যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে তারা এ ঘোষণা দিয়েছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
হামাস জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে। তাদের দাবি, ইসরাইল যুদ্ধবিরতির শর্ত মানছে না, বরং ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা চালিয়ে যাচ্ছে এবং মানবিক সহায়তা সরবরাহে বাধা দিচ্ছে।
গত তিন সপ্তাহ ধরে ইসরাইলে আটককৃত ফিলিস্তিনি বন্দিদের বিনিময়ে শনিবার হামাসের আরও কিছু ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল। তবে হামাস জানায়, তারা আগেভাগে এই ঘোষণা দিয়ে মধ্যস্থতাকারীদের মাধ্যমে ইসরাইলকে যুদ্ধবিরতির শর্ত মানতে বাধ্য করতে চায়, যাতে বন্দি বিনিময়ের দরজা খোলা থাকে।
হামাসের এই ঘোষণার পর, সোমবার রাতে তেল আবিবের হোস্টেজেস স্কয়ারে জিম্মি পরিবারের সদস্যরা এবং তাদের সমর্থকরা জড়ো হন, যাতে ইসরাইল সরকারকে চুক্তি ত্যাগ না করার জন্য চাপ দেওয়া যায়।
অন্যদিকে, ইসরাইলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরাইল কার্টজ হামাসকেই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের জন্য দায়ী করেছেন। তিনি সেনাবাহিনীকে গাজায় এবং অভ্যন্তরীণ প্রতিরক্ষার জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
একজন ইসরাইলি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু প্রতিরক্ষা, জাতীয় নিরাপত্তা এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের নিয়ে গঠিত নিরাপত্তা মন্ত্রিসভার সঙ্গে বৈঠক করবেন।
এর আগে, ১৯ জানুয়ারি ইসরাইল-হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়, যা ১৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা সংঘাতের পর আসে। তবে হামাসের নতুন ঘোষণার পর মিশর ও কাতারের মধ্যস্থতাকারীরা যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন।
হামাস জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে। তাদের দাবি, ইসরাইল যুদ্ধবিরতির শর্ত মানছে না, বরং ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা চালিয়ে যাচ্ছে এবং মানবিক সহায়তা সরবরাহে বাধা দিচ্ছে।
গত তিন সপ্তাহ ধরে ইসরাইলে আটককৃত ফিলিস্তিনি বন্দিদের বিনিময়ে শনিবার হামাসের আরও কিছু ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল। তবে হামাস জানায়, তারা আগেভাগে এই ঘোষণা দিয়ে মধ্যস্থতাকারীদের মাধ্যমে ইসরাইলকে যুদ্ধবিরতির শর্ত মানতে বাধ্য করতে চায়, যাতে বন্দি বিনিময়ের দরজা খোলা থাকে।
হামাসের এই ঘোষণার পর, সোমবার রাতে তেল আবিবের হোস্টেজেস স্কয়ারে জিম্মি পরিবারের সদস্যরা এবং তাদের সমর্থকরা জড়ো হন, যাতে ইসরাইল সরকারকে চুক্তি ত্যাগ না করার জন্য চাপ দেওয়া যায়।
অন্যদিকে, ইসরাইলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরাইল কার্টজ হামাসকেই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের জন্য দায়ী করেছেন। তিনি সেনাবাহিনীকে গাজায় এবং অভ্যন্তরীণ প্রতিরক্ষার জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
একজন ইসরাইলি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু প্রতিরক্ষা, জাতীয় নিরাপত্তা এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের নিয়ে গঠিত নিরাপত্তা মন্ত্রিসভার সঙ্গে বৈঠক করবেন।
এর আগে, ১৯ জানুয়ারি ইসরাইল-হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়, যা ১৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা সংঘাতের পর আসে। তবে হামাসের নতুন ঘোষণার পর মিশর ও কাতারের মধ্যস্থতাকারীরা যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন।