
সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যার বিচার দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ করেছেন সাংবাদিকরা। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সামনে এই প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় সাংবাদিকরা বলেন, "সাংবাদিকদের জীবন অভিশপ্ত জীবন। সবাই আমাদের দমিয়ে রাখতে চায়। বিগত সরকার আমাদের ভয় পাওয়ার জন্য সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল, কিন্তু আমরা থেমে থাকিনি।" তারা আরও বলেন, "সাগরের হত্যা মামলা হওয়ার পর এ পর্যন্ত ১১৪ বার পিছিয়ে গেছে। বাংলাদেশে এর আগে কোনো হত্যা মামলার বিচার হয়নি কি? তৎকালীন সরকারের প্রত্যেকেই এ মামলার বিষয়ে উদাসীন ছিলেন।"
সাংবাদিকরা প্রত্যাশা করেছেন, বর্তমান সরকার এই মামলাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং এর বিচার হবে।
প্রতিবাদ সমাবেশে ডিআরইউয়ের সভাপতি আবু সালেহ আকন, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, সদস্য, সাগর-রুনির সহকর্মীসহ অন্যান্য সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ভোররাতে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে সাগর-রুনি দম্পতিকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। ১৩ বছর পেরিয়ে গেলেও মামলার কোনো সুরাহা হয়নি। নানা সংস্থা থেকে তদন্তের পর বর্তমানে পিবিআই মামলাটির তদন্ত করছে, তবে এখনো পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি হয়নি।
এ সময় সাংবাদিকরা বলেন, "সাংবাদিকদের জীবন অভিশপ্ত জীবন। সবাই আমাদের দমিয়ে রাখতে চায়। বিগত সরকার আমাদের ভয় পাওয়ার জন্য সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল, কিন্তু আমরা থেমে থাকিনি।" তারা আরও বলেন, "সাগরের হত্যা মামলা হওয়ার পর এ পর্যন্ত ১১৪ বার পিছিয়ে গেছে। বাংলাদেশে এর আগে কোনো হত্যা মামলার বিচার হয়নি কি? তৎকালীন সরকারের প্রত্যেকেই এ মামলার বিষয়ে উদাসীন ছিলেন।"
সাংবাদিকরা প্রত্যাশা করেছেন, বর্তমান সরকার এই মামলাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং এর বিচার হবে।
প্রতিবাদ সমাবেশে ডিআরইউয়ের সভাপতি আবু সালেহ আকন, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, সদস্য, সাগর-রুনির সহকর্মীসহ অন্যান্য সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ভোররাতে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে সাগর-রুনি দম্পতিকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। ১৩ বছর পেরিয়ে গেলেও মামলার কোনো সুরাহা হয়নি। নানা সংস্থা থেকে তদন্তের পর বর্তমানে পিবিআই মামলাটির তদন্ত করছে, তবে এখনো পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি হয়নি।