
ফ্রান্সের প্যারিসে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) শীর্ষ সম্মেলনে ঘোষিত সনদে স্বাক্ষর করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এআই উন্নয়নে উন্মুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিশ্রুতি দেওয়া ওই ঘোষণায় ফ্রান্স, ভারত ও চীনসহ ৬০টি দেশ স্বাক্ষর করেছে। তবে যুক্তরাজ্য পুরো ঘোষণার সঙ্গে একমত হতে পারেনি এবং শুধু তাদের জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ অংশে স্বাক্ষর করবে।
এদিকে, মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স বলেছেন, অতিরিক্ত বিধিনিষেধ আরোপ করলে এআই প্রযুক্তির বিকাশ বাধাগ্রস্ত হতে পারে। তিনি নিরাপত্তার চেয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন এবং বলেছেন, ট্রাম্প প্রশাসন গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিগত সুযোগ নষ্ট করতে চায় না।
অন্যদিকে, ইউরোপীয় নেতাদের মধ্যে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ এআই-এর কঠোর নিয়ন্ত্রণের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। তিনি বলেছেন, প্রযুক্তিকে এগিয়ে নিতে হলে সুস্পষ্ট নিয়ম থাকা জরুরি।
এআই নীতি ও নৈতিকতা নিয়ে বিশ্বব্যাপী ভিন্ন অবস্থান স্পষ্ট হচ্ছে, যেখানে ইউরোপ কড়াকড়ির পক্ষে, আর যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য তুলনামূলকভাবে শিথিল নীতির দিকে ঝুঁকছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এআই উন্নয়নে উন্মুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিশ্রুতি দেওয়া ওই ঘোষণায় ফ্রান্স, ভারত ও চীনসহ ৬০টি দেশ স্বাক্ষর করেছে। তবে যুক্তরাজ্য পুরো ঘোষণার সঙ্গে একমত হতে পারেনি এবং শুধু তাদের জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ অংশে স্বাক্ষর করবে।
এদিকে, মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স বলেছেন, অতিরিক্ত বিধিনিষেধ আরোপ করলে এআই প্রযুক্তির বিকাশ বাধাগ্রস্ত হতে পারে। তিনি নিরাপত্তার চেয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন এবং বলেছেন, ট্রাম্প প্রশাসন গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিগত সুযোগ নষ্ট করতে চায় না।
অন্যদিকে, ইউরোপীয় নেতাদের মধ্যে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ এআই-এর কঠোর নিয়ন্ত্রণের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। তিনি বলেছেন, প্রযুক্তিকে এগিয়ে নিতে হলে সুস্পষ্ট নিয়ম থাকা জরুরি।
এআই নীতি ও নৈতিকতা নিয়ে বিশ্বব্যাপী ভিন্ন অবস্থান স্পষ্ট হচ্ছে, যেখানে ইউরোপ কড়াকড়ির পক্ষে, আর যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য তুলনামূলকভাবে শিথিল নীতির দিকে ঝুঁকছে।