
ঢাকায় বাস সংকটের কারণে যাত্রীদের দুর্ভোগ বেড়েছে। গত কয়েকদিনের মতো বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকালেও রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে বাসের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কম ছিল। ফলে অফিসগামী ও সাধারণ মানুষজনকে চরম ভোগান্তির মুখে পড়তে হয়েছে।
বাসের সংকটের কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উদ্যোগে গাজীপুর-আব্দুল্লাহপুর রুটের বাসগুলো গোলাপি রঙে রূপান্তর এবং ই-টিকিটিং পদ্ধতি চালু করার প্রভাব পড়েছে। এতে অনেক বাস মালিক ও শ্রমিক অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন এবং বাস না নামানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এই সংকটের ফলে যাত্রীদের বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত ভাড়ায় সিএনজি, রিকশা ও রাইড শেয়ারিংয়ের পরিবহন নিতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে বাস শ্রমিকদের বক্তব্য অনুযায়ী, ই-টিকিটিং পদ্ধতিতে চালক ও সহকারীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, তাই অনেকে বাস চালাতে আগ্রহী নন। অন্যদিকে, ট্রাফিক পুলিশের দাবি, নির্ধারিত নিয়ম না মানলে বাস মালিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে, ফলে কৃত্রিম সংকট তৈরি হয়েছে।
এই সংকট নিরসনে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া না হলে ঢাকাবাসীর দৈনন্দিন যাতায়াত আরও কঠিন হয়ে উঠবে।
বাসের সংকটের কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উদ্যোগে গাজীপুর-আব্দুল্লাহপুর রুটের বাসগুলো গোলাপি রঙে রূপান্তর এবং ই-টিকিটিং পদ্ধতি চালু করার প্রভাব পড়েছে। এতে অনেক বাস মালিক ও শ্রমিক অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন এবং বাস না নামানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এই সংকটের ফলে যাত্রীদের বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত ভাড়ায় সিএনজি, রিকশা ও রাইড শেয়ারিংয়ের পরিবহন নিতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে বাস শ্রমিকদের বক্তব্য অনুযায়ী, ই-টিকিটিং পদ্ধতিতে চালক ও সহকারীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, তাই অনেকে বাস চালাতে আগ্রহী নন। অন্যদিকে, ট্রাফিক পুলিশের দাবি, নির্ধারিত নিয়ম না মানলে বাস মালিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে, ফলে কৃত্রিম সংকট তৈরি হয়েছে।
এই সংকট নিরসনে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া না হলে ঢাকাবাসীর দৈনন্দিন যাতায়াত আরও কঠিন হয়ে উঠবে।