
জাতিসংঘের রিপোর্ট অনুযায়ী, গাজা উপত্যকার পুনর্গঠনের জন্য প্রয়োজন ৫ হাজার ৩০০ কোটি ডলারেরও বেশি, যা স্বল্প, মধ্য, এবং দীর্ঘমেয়াদে গাজার পুনর্গঠন ও মানবিক সংকট মোকাবিলায় ব্যবহার হবে। প্রথম তিন বছরে প্রাথমিকভাবে ২০ বিলিয়ন ডলারের প্রয়োজন হবে।
এছাড়া, গাজার অর্থনীতি ২০২৪ সালে ৮৩ শতাংশ সঙ্কুচিত হবে এবং বেকারত্ব ৮০ শতাংশে পৌঁছাবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। দারিদ্র্য ৭৪.৩ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে, যা ২০২৩ সালের শেষে ছিল ৩৮.৮ শতাংশ।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এ বিষয়ে বলেছেন, মানবিক সংকট মোকাবিলায় তাৎক্ষণিকভাবে সহায়তা প্রদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গাজার প্রায় ২১ লাখ ফিলিস্তিনির জন্য ৩.৬ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করা হয়েছে, যা তাদের সবচেয়ে জরুরি চাহিদা পূরণে সাহায্য করবে।
এছাড়া, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় ৪৮ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, তাদের মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু।
এছাড়া, গাজার অর্থনীতি ২০২৪ সালে ৮৩ শতাংশ সঙ্কুচিত হবে এবং বেকারত্ব ৮০ শতাংশে পৌঁছাবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। দারিদ্র্য ৭৪.৩ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে, যা ২০২৩ সালের শেষে ছিল ৩৮.৮ শতাংশ।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এ বিষয়ে বলেছেন, মানবিক সংকট মোকাবিলায় তাৎক্ষণিকভাবে সহায়তা প্রদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গাজার প্রায় ২১ লাখ ফিলিস্তিনির জন্য ৩.৬ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করা হয়েছে, যা তাদের সবচেয়ে জরুরি চাহিদা পূরণে সাহায্য করবে।
এছাড়া, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় ৪৮ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, তাদের মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু।