
জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান দলের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশেই জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানসহ সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের ব্যক্তিদের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ সময় দুপুর আড়াইটায় জেনেভায় এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা থাকলেও, তার আগেই বিভিন্ন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, ১৯ জুলাই এক বৈঠকে শেখ হাসিনা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আন্দোলনের সমন্বয়কারীদের গ্রেপ্তার, গুম ও হত্যার নির্দেশ দেন। এরপর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিয়মিত বৈঠক করে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের তদারকি করেন।
জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান কমিটির হিসাবে, এই অভিযানে প্রায় ১,৪০০ মানুষ নিহত হয়েছেন এবং ১১,৭০০ জন আহত হয়েছেন। তদন্ত দল নিরস্ত্র নাগরিকদের ওপর ‘এসকেএস’, ‘টাইপ ফিফটি-সিক্স’ ও ‘বিডি-০৮’ বন্দুক ব্যবহার করে ৭.৬২ এমএম ক্যালিবারের গুলি চালানোর প্রমাণ পেয়েছে।
১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্টের মধ্যে সংঘটিত গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলো জাতিসংঘের প্রতিবেদনে গুরুত্ব সহকারে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানসহ সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের ব্যক্তিদের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ সময় দুপুর আড়াইটায় জেনেভায় এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা থাকলেও, তার আগেই বিভিন্ন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, ১৯ জুলাই এক বৈঠকে শেখ হাসিনা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আন্দোলনের সমন্বয়কারীদের গ্রেপ্তার, গুম ও হত্যার নির্দেশ দেন। এরপর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিয়মিত বৈঠক করে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের তদারকি করেন।
জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান কমিটির হিসাবে, এই অভিযানে প্রায় ১,৪০০ মানুষ নিহত হয়েছেন এবং ১১,৭০০ জন আহত হয়েছেন। তদন্ত দল নিরস্ত্র নাগরিকদের ওপর ‘এসকেএস’, ‘টাইপ ফিফটি-সিক্স’ ও ‘বিডি-০৮’ বন্দুক ব্যবহার করে ৭.৬২ এমএম ক্যালিবারের গুলি চালানোর প্রমাণ পেয়েছে।
১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্টের মধ্যে সংঘটিত গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলো জাতিসংঘের প্রতিবেদনে গুরুত্ব সহকারে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।