
গুলিবিদ্ধ গোলাম নাফিজের নিথর দেহ রিকশার পাদানিতে পড়ে থাকার ছবি বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ইতিহাসের অন্যতম হৃদয়বিদারক চিত্র হয়ে উঠেছে। ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট বিকেলে রাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় আহত নাফিজকে নিয়ে রিকশাচালক নূর মোহাম্মদ হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। একটি জাতীয় দৈনিকের ফটোসাংবাদিক সেই মুহূর্তের ছবি ধারণ করেন, যা রাত ১২টার পর পত্রিকাটির প্রথম পাতায় প্রকাশিত হয় এবং দ্রুতই সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
সেই ছবি দেখেই নাফিজের মা-বাবা সন্তানের খোঁজ পান, তবে তখন আর তাকে জীবিত পাওয়া যায়নি।
এবার নাফিজের সেই করুণ মুহূর্তের স্কেচ (আঁকা ছবি) স্থান পেয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দফতর (ওএইচসিএইচআর) প্রকাশিত এক তথ্যানুসন্ধান প্রতিবেদনে।
বাংলাদেশে ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত সংঘটিত ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষণ করে তৈরি করা ১২৭ পৃষ্ঠার এ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ওই সময়ের নৃশংসতা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য তৎকালীন সরকার ও শাসক দল আওয়ামী লীগ সরাসরি দায়ী।
প্রতিবেদনে নাফিজের মৃত্যুর ঘটনাকে গুম, হত্যা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের নৃশংস উদাহরণ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
সেই ছবি দেখেই নাফিজের মা-বাবা সন্তানের খোঁজ পান, তবে তখন আর তাকে জীবিত পাওয়া যায়নি।
এবার নাফিজের সেই করুণ মুহূর্তের স্কেচ (আঁকা ছবি) স্থান পেয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দফতর (ওএইচসিএইচআর) প্রকাশিত এক তথ্যানুসন্ধান প্রতিবেদনে।
বাংলাদেশে ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত সংঘটিত ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষণ করে তৈরি করা ১২৭ পৃষ্ঠার এ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ওই সময়ের নৃশংসতা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য তৎকালীন সরকার ও শাসক দল আওয়ামী লীগ সরাসরি দায়ী।
প্রতিবেদনে নাফিজের মৃত্যুর ঘটনাকে গুম, হত্যা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের নৃশংস উদাহরণ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে।